
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন হয়েছে। এই আবহে লাদাখে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে এরই মাঝে নিজের সন্দেহের কথা প্রকাশ করলেন লাদাখের সাংসদ হাজি হানিফা। তাঁর কথায়, চিনকে ভরসা করা কঠিন। লাদাখের সাংসদ বলেন, 'গতকাল আমি ডেমচক ছিলাম, সেখানে স্থানীয়দের সঙ্গে দেখা করি। চীনকে পুরোপুরি বিশ্বাস করা কঠিন। ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং আমাদের সরকার চুক্তিটি বহাল রাখতে আন্তরিক, তবে চিনকেও এটি মেনে চলতে হবে।' (আরও পড়ুন: অবশেষে বড় ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর, একলাফে ডিএ বেড়ে ৪২%, এখন 'ফারাক' আর ১১ শতাংশের)
আরও পড়ুন: সাইবার প্রযুক্তি ব্যবহার করে কানাডায় খলিস্তানিদের ওপর নজরদারি ভারতের?
আরও পড়ুন: নয়া মাসে সরকারি কর্মীরা পেতে পারেন বড় সুখবর, বাড়তে পারে...
উল্লেখ্য, লাদাখের ডেপস্যাং এবং ডেমচকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় সেনা প্রত্যাহার হয়েছে দিওয়ালির আগেই। ভারত ও চিন, দুই দেশের সেনাই যৌথ ভাবে সেখানে 'যাচাই পর্ব' চালিয়েছে। জানা গিয়েছে, ২০২০ সালের এপ্রিলের আগে যেখানে যার অবস্থান ছিল, প্রায় সেখানেই ফিরে গিয়েছে ভারত ও চিনা সেনার জওয়ানরা। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে যে সব অস্থায়ী তাঁবু খাটানো হয়েছিল, তা খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই আবহে সেনা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া দুই পক্ষের তরফ থেকই সঠিক ভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতেই 'ভেরিফিকেশন' চলেছিল। (আরও পড়ুন: জন্ম শিলংয়ে, পড়াশোনা নরেন্দ্রপুরে, মোদীর উপদেষ্টা বিবেক দেবরায় কে ছিলেন?)
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ভাই তথা BJP বিধায়ক প্রয়াত, 'বন্ধু' হারিয়ে আবেগঘন পোস্ট ওমরের
আরও পড়ুন: আওয়ামি লিগের পর এবার বাংলাদেশে আক্রান্ত জাতীয় পার্টি, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
উল্লেখ্য, এর আগে শেষবার ২০২২ সালে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে গোগরা হট স্প্রিং এলাকার প্যাট্রোলিং পয়েন্ট ১৫ থেকে সেনা প্রত্যাহার করেছিল দুই দেশ। এরপর থেকে অবশ্য ভারত-চিন আলোচনা একপ্রকার থমকেই গিয়েছিল। তবে প্রধানমন্ত্রী মোদী রাশিয়ায় ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়ার আগেই ভারতের বিদেশ মন্ত্রক ঘোষণা করে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় ভারতের টহলের অধিকার মেনে নিয়েছে চিন। এই আবহে প্রায় পাঁচ বছর পরে লাদাখের ডেপস্যাং এবং ডেমচকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় টহলদারি নিয়ে জট কেটেছে। এর আগে ইকোনমিক টাইমসের রিপোর্টে দাবি করা হয়, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার পশ্চিম দিকে ভারত নিয়ন্ত্রিত এলাকায় 'বটলনেক' অঞ্চলে টহলদারির ক্ষেত্রে ভারতকে আর বাধা দেবে না চিন। (আরও পড়ুন: নয়া মাসে নয়া নিয়ম, SBI ক্রেডিট কার্ডে সারচার্জ ৩.৭৫%, ফেস্টিভ অফার দিচ্ছে PNB)
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা নিয়ে সরব ট্রাম্প, দিওয়ালি পালন করতে পারলেন না কমলা
আরও পড়ুন: পঞ্জাবি গায়কের বাড়িতে গুলি চালানোর ঘটনায় কানাডায় ধৃত ১, 'অন্যজন পালিয়েছে ভারতে'
উল্লেখ্য, বিগত কয়েক বছর ধরেই ডেপস্যাং এবং ডেমচকে ভারতীয় সেনাকে টহলে বাধা দিচ্ছিল চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি বা পিএলএ। তবে রিপোর্টে দাবি করা হয়, এই দুই জায়গায় ভারতীয় সেনার টহলদারির অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহেই। রিপোর্টে জানা গিয়েছিল, ডেমচকে এর আগে চিন তাঁবু খাটিয়ে বসেছিল প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার ভারতীয় দিকে। তবে সেই সমস্যা কিছু দিন আগেই মিটেছে। তবে এরই মধ্যে ডেপস্যাঙের সমস্যারও সমাধাম সূত্র বেরিয়ে আসে সামরিক পর্যায়ের আলোচনায়। উল্লেখ্য, এই ডেপস্যাঙের ওয়াই জংশনে স্থায়ী স্থাপত্য গড়েছে চিনা সেনা। এই ওয়াই জংশন হয়েই প্যাট্রলিং পয়েন্ট ১১, ১১এ, ১২ এবং ১৩-তে যেতে হয় ভারতীয় সেনাকে। রিপোর্টে দাবি করা হয়, ২০২০ সালের এপ্রিলের আগের অবস্থাতেই ফিরছে ডেপস্যাং এবং ডেমচক। এই আবহে সেনা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া সম্পন্ন। এর ফলে ভারত ও চিনের মধ্যে সম্পর্কের চিড় কিছুটা মিটতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে এই নিয়ে এবার সতর্ক করলেন লাদাখের সাংসদ।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports