বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ ইউরোপে অবস্থিত। এর জনসংখ্যা মাত্র ২৭। কিন্তু কীভাবে এই দেশটি গড়ে উঠল জানেন?
1/5খাতায় কলমে একটি দেশ হিসেবেই পরিচিত এই দ্বীপটি। কিন্তু আড়ে বহরে দেশ হিসবে ভাবা শক্ত। কারণ দ্বীপটির গোটাটাই দেশ নয়। দ্বীপের মধ্যে রয়েছে একটি দুর্গ। সেই দুর্গের মধ্যে যতজন থাকেন, তাদের নিয়েই তৈরি হয়েছে দেশ। ঘটনাচক্রে ওই দুর্গের বাসিন্দা মাত্র ২৭ জন। ফলে দেশটির জনসংখ্যাও মাত্র ২৭!
2/5ইউরোপেই অবস্থিত এই দেশটি। ইংল্যান্ডের কাছেই উত্তর সাগর। এই সাগরের উপরেই অবস্থিত একটি ক্ষুদ্র রাষ্ট্র হল প্রিন্সিপালিটি অফ সিল্যান্ড। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্র দেশ বলতে এটিকেই বোঝানো হয়ে থাকে। ইংল্যান্ডের উপকূল থেকে এই দেশটির দূরত্ব প্রায় ৭.৫ মাইল।
3/5দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই দ্বীপে একটি দুর্গ নির্মাণ করা হয়েছিল। তখন সেখানে যারা বসবাস করত, তাদের নিয়েই তৈরি হয়েছিল দেশটি। যদিও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ই দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল না এই দ্বীপ। ১৯৬৭ সালে প্যাডি রয় বেটস সিল্যান্ডকে একটি সার্বভৌম জাতি হিসেবে ঘোষণা করেন।
4/5দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তীকালে এই দ্বীপে নিজস্ব পতাকা, মুদ্রা এবং সরকার তৈরি করা হয়। ১৯৬৭ সালে সার্বভৌম জাতিও ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু সমস্যা হয় অন্যত্র। বিশ্বের অন্যান্য দেশ এই দেশকে স্বীকৃতি না জানালে একটি দেশ হিসেবে সবসময় গণ্য নাও হতে পারে একটি দ্বীপ। বাস্তবে তেমনটাই ঘটে।
5/5সিল্যান্ড নিজেকে একটি স্বাধীন দেশ বলে দাবি করে। কিন্তু অন্য কোনও জাতি এই দেশকে স্বীকৃতি দেয় না। ইংল্যান্ডের উপকূল থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে উত্তর সাগরে একটি পুরনো ব্রিটিশ সামরিক দুর্গে অবস্থিত এই দেশ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নৌঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। যুদ্ধের পরে এটি ভেঙে ফেলার কথা ছিল কিন্তু তা হয়নি।