Mahashivratri 2025: মহাশিবরাত্রির উৎসব প্রতিটি শিব ভক্তের জন্য বিশেষ। আজ এই শুভ উপলক্ষ্যে ভক্তরা মহাদেবের মন্দিরে গিয়ে তাঁর কাছে প্রার্থনা করছেন। ভগবান শিবকে অভিষিক্ত করছেন বিবিধ নৈবেদ্যে। আজকের এই প্রতিবেদনে এক অনন্য শিব মন্দিরের কাহিনি তুলে ধরা হবে আপনাদের কাছে। প্রতি বছর কর্ণাটকের একটি শিব মন্দিরে হাজার হাজার শিবভক্ত এবং তীর্থযাত্রীর বিশাল ভিড় হয়। তার কারণ ওই মন্দিরটির অনন্যতা। মহান এই শিব মন্দিরে প্রতি বছর ভক্তদের বিশ্বাস, তাদের পুজো ও সূর্যালোকের এক অপূর্ব সঙ্গম ঘটে। চিকমাগালুর জেলার শৃঙ্গেরিতে অবস্থিত সেই মন্দির — বিদ্যাশঙ্কর মন্দির। কেন এই শিব মন্দির অন্য়ান্য় মন্দিরগুলির থেকে আলাদা। জেনে নেওয়া যাক এবারে।
আরও পড়ুন - পড়ে যেতে যেতে সামলে নেওয়া…, বাঙালি জীবন যখন সাইকেলের খণ্ডকাব্য
ঋষি বিদ্যারণ্যের কাহিনি
১৩৩৮ খ্রিস্টাব্দে ঋষি বিদ্যারণ্য বিদ্যাশঙ্কর মন্দিরটির নির্মাণ করেছিলেন। ঋষি বিদ্যারণ্য ছিলেন বিজয়নগর সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতাদের পৃষ্ঠপোষক। প্রতি বছর মহাশিবরাত্রিতে এই মন্দিরের যে স্তম্ভের উপর সূর্যের রশ্মি পড়ে, সেই স্তম্ভটিকে ভক্তেরা কামনার দ্বার বলে মনে করেন। সেই বছর সেই স্তম্ভের পুজো করা হয়। মন্দিরের স্থাপত্যে রয়েছে দক্ষিণভারতীয় স্পর্শ। দ্রাবিড় স্থাপত্য অনুসারে এটি অসাধারণ একটি অর্ধবৃত্তাকার আকৃতিতে নির্মিত। যা জ্যোতির্বিদ্যা এবং জ্যোতিষশাস্ত্রের তাৎপর্যের জন্যও বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত।আরও পড়ুন - মহাদেবের কৃপায় সার্থক হোক মহাশিবরাত্রি ব্রত, পরিজনদের জানান দিনটির শুভকামনা