পরবর্তী খবর
Ranbir-Alia: রাহা মাত্র দেড় বছরের, দীপাবলিতে বদলে যাবে রণবীর-আলিয়ার মেয়ের জীবন, কীভাবে?
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 23 May 2024, 09:20 AM IST
Share 
বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Ranbir-Alia: রাহা মাত্র দেড় বছরের, দীপাবলিতে বদলে যাবে রণবীর-আলিয়ার মেয়ের জীবন, কীভাবে?
Share বলিউড অভিনেতা আলিয়া ভাট এবং রণবীর কাপুরকে প্রায়শই বান্দ্রায় তাদের নতুন বাংলো নির্মাণের কাজ কতদূর এগোল তা দেখতে আসেন। আর এখন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার খবর অনুসারে, দম্পতি কয়েক মাসের মধ্যে তাঁদের নতুন বাড়িতে চলে যেতে পারেন।
এই মুহূর্তে আলিয়া-রণবীর তাঁদের মেয়ে রাহাকে নিয়ে বান্দ্রার একটি অ্যাপার্টমেন্টে থাকেন। রণবীর বিগত কয়েক বছর ধরে এই অ্যাপার্টমেন্টেই বসবাস করছেন। এমনকী, এখানেই বিয়ের আগে সহবাস করতেন তাঁরা। রালিয়া জুটির বিয়ের আয়োজনও হয়েছিল এই বাড়িতেই।
নতুন বাড়িতে যাচ্ছেন রণবীর-আলিয়া:
একটি সূত্র জানিয়েছে যে, অভিনেতারা দুই থেকে তিন মাসের মধ্যেই তাদের নতুন বাংলোতে চলে যাবেন।
‘তাদের বাংলোর কাজ প্রায় শেষ, ফিনিশিং চলছে, যার জন্য এক মাস বা তার বেশি সময় লাগবে। কাজ শেষ হলে এবং নির্মাতাদের থেকে গ্রিন সিগনাল পেলেই ওই দম্পতি ওখানে চলে যাবেন। বহু বছর ধরে তাঁরা এই মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করেছিল’, জানায় ,সেই সূত্র। সেই সূত্র আরও জানিয়েছে যে, সব ঠিক থাকলে দিওয়ালির আগেই তাঁরা চলে যাবেন নতুন বাড়িতে। সেখানেই করবেন দীপাবলি-র উদযাপন।
শুধু আলিয়া বা রণবীর নন, এই বাংলোর কাজ পর্যবেক্ষণ করেন নীতু কাপুরও। রাহার ঠাকুমাও গিয়ে দেখে আসেন কাজ ঠিকমতো এগোল কি না! ‘বাংলোটি গোটা পরিবারের কাছে আবেগময় তাৎপর্য বহন করে। সবাই এর নির্মাণের সঙ্গে জড়িত। রণবীর এবং আলিয়া নিশ্চিত করেছেন যে, তাঁরা তাঁদের ব্যস্ত শিডিউল থেকে সময় বের করে কাজ পর্যবেক্ষণ চালিয়ে যাবেন।’, আরও জানায় সেই সূত্র।
‘তাঁরা তাঁদের ছোট্ট সন্তানকে নিয়ে নতুন বাড়িতে, জীবনের এই নতুন অধ্যায় শুরু করা নিয়ে উচ্ছ্বসিত। রাহার সঙ্গে নতুন বাড়িতে পা রাখা, নিঃসন্দেহে সবার কাছে বিশেষ স্মৃতি হয়ে থাকবে। এই বাড়িতেই বড় হয়েছেন রণবীর। এখন রাহাকে নিয়ে রণবীর ও আলিয়া একই জায়গায় বড় হতে দেখতে চান।’, জানানো হয় কাপুর পরিবার সম্পর্কে।
রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি:
রণবীরের ঠাকুমার নামানুসারে এই প্রাসাদটির নামকরণ করা হয়েছে কৃষ্ণ রাজ। যে কারণে এটি কাপুর পরিবারের কাছে অনেক তাৎপর্য বহন করে।
এটি আসলে রণবীরের ঠাকুরদা ও ঠাকুমা রাজ কাপুর এবং কৃষ্ণা রাজের ছিল। এটি বিশ্বাস করা হয় যে, প্রয়াত ঋষি কাপুর এবং নীতু উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন এটিকে ১৯৮০ সালে। এই বাড়িতেই ছিল তাঁদের সংসার। ২০১৬ সালে ঋষি এবং নীতু বাড়িটি পুনর্গঠনের পরিকল্পনা নেন।
