পরবর্তী খবর
সইফ পুত্র ইব্রাহিমের সঙ্গে প্রেম করছেন পলক? মুখ খুললেন বাবা, মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ আছে রাজা চৌধুরীর?
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 28 Jun 2025, 08:55 AM IST
Share 
বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > সইফ পুত্র ইব্রাহিমের সঙ্গে প্রেম করছেন পলক? মুখ খুললেন বাবা, মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ আছে রাজা চৌধুরীর?
Share পলক তিওয়ারি, বলিপাড়ায় এই নামটি এখন বেশ পরিচিত। অভিনেত্রী মা শ্বেতা তিওয়ারির মতোই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জন্য পরিচিতি তৈরি করছেন পলক। অল্প বয়সেই ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের ছাপ রেখেছেন। এছাড়া ব্যক্তিগত কারণেও প্রায়ই খবরের শিরোনামে থাকেন তিনি। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি সইফ আলি খান ও অমৃতা সিংয়ের ছেলে ইব্রাহিম আলি খানের সঙ্গেও ডেটিং করার খবরের কারণে শিরোনামে এসেছেন তিনি।
প্রায়দিনই সিনেমা বা ডিনার ডেটে দুজনকে একসঙ্গে দেখা যায়। তবে এই ডেটিংয়ের খবরে কখনও প্রতিক্রিয়া দেননি তাঁরা দু'জনে। এমন পরিস্থিতিতে এবার ইব্রাহিমের সঙ্গে মেয়ের সম্পর্কের খবরে প্রতিক্রিয়া জানালেন পলকের বাবা রাজা চৌধুরী।-
সম্প্রতি হিন্দি রাশকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন রাজা চৌধুরী। নিজের ব্যক্তিগত জীবন, অভিনেত্রী শ্বেতা তিওয়ারির সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক এবং মেয়ে পলকের সঙ্গে তাঁর বন্ধন নিয়ে মুখ খুলেছেন রাজা। পলকের সঙ্গে যোগাযোগ আছে কিনা জানতে চাইলে রাজা বলেন, 'হ্যাঁ, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই যোগাযোগ হয়। তিনি আরও জানান, পলক নিজের কাজে ব্যস্ত থাকায় মেয়েকে চিঠিও লেখেন তিনি। রাজা আরও বলেন, ‘পলকের সঙ্গে তারঁ মায়ের আজকাল খুব বেশি দেখা হয় না।’
আরও পড়ুন-প্রয়াত ‘কাঁটা লাগা গার্ল’ শেফালি জারিওয়ালা, মাত্র ৪২-এই নিভল বিগ বস প্রতিযোগীর প্রাণ
রাজা চৌধুরিকে যখন পলক তিওয়ারি ও ইব্রাহিম আলি খানের সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, তখন সেবিষয়েও তিনিও খোলাখুলি মতামত দেন। রাজা বলেন, ‘আমি যদি বোঝার সুযোগ পাই তাহলে বলবো ভাই এসব বৃত্ত থেকে দূরে থেকে নিজের ক্যারিয়ারে ফোকাস করুন, সেটাই একমাত্র বিষয় যেটা শেষ পর্যন্ত আপনার কাজে লাগবে।’
৩০-৩৫ বছরের আগে শ্বেতা তিওয়ারির সঙ্গে সম্পর্ককে ভুল বলে বর্ণনা করেছেন রাজা চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘৩০-৩৫ বছরের আগে সম্পর্ক তৈরি হওয়া উচিত নয়, আমি মনে করি, সেসময় আমরা সকলেই অপরিণত থাকি। অল্প বয়সে মানুষের পরিপক্কতা নেই। কেউ ছোটবেলায় বিয়ে করলে পরে সেটাই একটা বড় ভুল বলে মনে হয়। তারপর তাঁরা একে অপরকে অভিশাপ দিয়ে কাঁদতে থাকেন।-’
রাজা চৌধুরী এবং শ্বেতা তিওয়ারি ১৯৯৮ সালে বিয়ে করেছিলেন এবং ২০০৭ সালে আলাদা হয়ে যান। ২০১২ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
