বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Durnibar-Mohor Baby Boy: ছেলের বাবা হয়েই বিপাকে দুর্নিবার! হাসপাতাল থেকে শিশুর ভিডিয়ো পোস্ট করে পড়লেন ট্রোলে
পরবর্তী খবর
Durnibar-Mohor Baby Boy: ছেলের বাবা হয়েই বিপাকে দুর্নিবার! হাসপাতাল থেকে শিশুর ভিডিয়ো পোস্ট করে পড়লেন ট্রোলে
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 06 Feb 2024, 07:58 AM ISTTulika Samadder
বিয়ের ১ বছর হতে বাকি এখনও প্রায় ১ মাস। তার আগেই কোল আলো করে এসেছে গায়ক দুর্নিবার সাহা ও মোহর সেনের একমাত্র সন্তান। তবে হাসপাতাল থেকে ভিডিয়ো পোস্ট করতেই বিপত্তি।
ছেলের জন্মের পর ট্রোলে দুর্নিবার, কী করলেন?
সারেগামাপা দিয়ে দর্শক মনে জায়গা করে নিয়েছেন গায়ক দুর্নিবার সাহা। বাংলা গানের প্লে ব্যাকের দুনিয়ায় নামও করেছেন। কদিন আগেই বাবা হয়েছেন। বিয়ের ১ বছর পূর্তির আগেই কোল আলো করে এসেছে দম্পতির প্রথম সন্তান। ছেলের জন্ম দিয়েছেন স্ত্রী মোহর।
৪ ফেব্রুয়ারি ছেলে হওয়ার খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাগ করে নেন দুর্নিবার। ভেসে গিয়েছিল শুভেচ্ছার বন্যা। তবে তার মাঝেই বিপাকে পড়তে হল গায়ককে। বাচ্চার ভিডিয়ো শেয়ার করে পড়লেন নেটপাড়ার রোষে। এমনকী তড়িঘড়ি নিজের সেই পোস্টখানি মুছেও ফেলেছেন।
২০২৩ সালে ৯ মার্চ বেশ ধুমধাম করেই বিয়ে করেন দুর্নিবার। যদিও এটা ছিল গায়কের দ্বিতীয় বিয়ে। ২০১৭ সালে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আইনি বিয়ে হয়েছিল দুর্নিবারের। একসঙ্গে থাকেনও তারপর। এরপর ২০২১ সালে বেশ ঘটা করে সামাজিক বিয়ে সারেন। কিন্তু সেই বিয়ের বছর না গড়াতেই আসে ডিভোর্সের খবর। ২০২২ এর মাঝামাঝি সময়ে এসে তা ভেঙে যায়। আর সেই বছরই দুর্নিবারের জীবনে প্রবেশ তাঁর নতুন প্রেম মোহরের। তারপর ২০২৩ সালের মার্চে গলায় মালা দেন একে-অপরের।
রাজপুত্রের জন্মের খবর শেয়ার করতে একটি কার্ড শেয়ার করেছিলেন দুর্নিবার। যেখানে লেখা ছিল, ‘আমরা কখনও ভাবিনি একটা কান্না এত খুশি দেবে আমাদের। ছেলে হয়েছে। দুই থেকে তিন হলাম।’
এরপরই একটা ভিডিয়ো পোস্ট করেন দুর্নিবার। যা নেওয়া হয়েছিল হাসপাতালের ভিতরে। আর সেটা নিয়েই বিপত্তি। দেখা গিয়েছিল, হাসপাতালের শিশুবিভাগের এক ঝলক। পরপর শোয়ানো শিশুদের দেখান, কিছু শিশুর মুখে জুমও করেন। আর ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘হীরক রাজা ও রানিরা’। এতে দুর্নিবারের ছেলেও ছিলেন কি না, তা অবশ্য জানা নেই।
তবে দুর্নিবারের এই ভিডিয়ো করাকে নেটপাড়া দেখেছে অনধিকার চর্চা হিসেবেই। বিশেষ করে শিশুদের ভিডিয়ো দেওয়ার মা-বাবার অনুমতি নেওয়া হয়েছে কি না, তা নিয়ে উঠতে থাকে প্রশ্ন। একজন কমেন্ট করেছিলেন, ‘কারও অনুমতি ছাড়া আপনি বাচ্চাদের ভিডিয়ো অনলাইনে ছড়াতে পারেন না।’ আরেকজন লেখেন, ‘এটার অনুমতি ছিল তো আপনার কাছে?’