পরবর্তী খবর
তোমার চিন্তাভাবনা ছিল সময়ের আগে, মিস করি রোজ, কাকে নিয়ে আবেগে ভাসলেন সচিন
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 18 Dec 2023, 10:03 PM IST
Share 
বাংলা নিউজ > ক্রিকেট > তোমার চিন্তাভাবনা ছিল সময়ের আগে, মিস করি রোজ, কাকে নিয়ে আবেগে ভাসলেন সচিন
Share
বাবা রমেশ তেন্ডুলকরের জন্মবার্ষিকী। তাঁকে নিয়ে এক্স-এ আবেগঘন পোস্ট করলেন ছেলে সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। এর আগেও বিভিন্ন সময় বাবাকে নিয়ে পোস্ট করেছেন সচিন। ফাদার্স ডে হোক, বা অন্য কোনও দিন। বিভিন্ন দিনে বাবাকে স্মরণ করতে দেখা গিয়েছে অন্যতম সেরা ক্রিকেটার সচিনকে। ১৮ ডিসেম্বর সকালেও দেখা গেল তেমনই এক পোস্ট। বাবাকে নিয়ে স্মৃতিচারণে ভাসলেন মাস্টার ব্লাস্টার।
(আরও পড়ুন: PM uses AI translator Bhashini: বারাণসীতে AI ট্রান্সলেটর ভাষিণী ব্যবহার করলেন মোদী, কী এই নয়া প্রযুক্তি)
বাবাকে নিয়ে কী লিখলেন সচিন?
বাবা তাঁর খুব যত্নশীল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। প্রথম লাইনেই এমনটা লেখেন সচিন। পাশাপাশি এও মনে করিয়ে দেন, রমেশ তেন্ডুলকর কখনই কড়া ধাতের লোক ছিলেন না। সচিনের কথায়, রমেশ তাঁকে জীবনে নিজের ইচ্ছেমতো কেরিয়ার বেছে নিতে দিয়েছেন। কোনও শর্ত ছাড়াই ছেলের ইচ্ছেকে সমর্থন জানিয়েছেন রমেশ। তাঁকে লক্ষ্যে পৌঁছাতে সাহায্য করেছেন তিনি।
সচিন লেখেন, তাঁর মতে, তাঁর বাবা যেভাবে সন্তানদের বড় করেছেন, তা পেরেন্টিং-এর আদর্শ শিক্ষা। সবসময় সন্তানদের ভালোবাসা ও স্বাধীনতা দিয়েছেন রমেশ। রমেশ তেন্ডুলকরের চিন্তাভাবনা সময়ের থেকে অনেকটাই এগিয়ে ছিল। এমনটাই মনে করেন সচিন। তাঁর কথায়, বাবাকে ভালোবাসার হাজারটা কারণের মধ্যে এটি একটি বড় কারণ। সচিন যা হতে পেরেছেন, তা তার বাবার জন্যই। এমনটাও লেখেন প্রাক্তন ক্রিকেটার। সবচেয়ে নিচের লাইনে তাঁকে লিখতে দেখা যায়, ‘শুভ জন্মদিন বাবা, আমি তোমাকে প্রতিদিন মিস করি!’
(আরও পড়ুন: Insurance company jobs: বিমা কোম্পানিতে হচ্ছে অ্যাসিসট্যান্ট নিয়োগ! আজ থেকে শুরু আবেদন, কতদিন চলবে?)
সচিনের ফাদার্স ডে
প্রসঙ্গত, এর আগে ফাদার্স ডে-তেও বাবাকে নিয়ে একরাশ স্মৃতিচারণ করেন তিনি। সেদিনের তারিখটাও ছিল ১৮। ১৮ জুন রবিবার মাস্টার ব্লাস্টার পুরনো বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেন তাঁর বাবার। সেখানেও একই কথা বলতে দেখা গিয়েছিল ভারতের সেলিব্রেটেড ব্যাটারকে। বাবা মায়ের কাছ থেকে তিনি মূল্যবোধের শিক্ষা পেয়েছেন। এমনকি তার পিতা-মাতার ধারণা সময়ের থেকে অনেকটাই এগিয়েছিল। এমন কথাও লেখেন সচিন তেন্ডুলকর।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালের ওয়ার্ল্ড কাপ ম্যাচের কিছুদিন আগেই সচিনের বাবার মৃত্যু হয়। কিন্তু তার পরেও ভেঙে পড়েননি সচিন। কেনিয়ার বিরুদ্ধে তিনি সেদিন মাঠে নামেন। ওই দিন মাঠে তার রান ছিল ১০১ বলে ১৪০। ১৬ টা চার ও ৩ টে ছয় মেরে দেশের ৩২৯-২ রান তোলেন সচিন।
