বাংলা নিউজ > ক্রিকেট > Indian cricket- শুধু ক্রিকেটাররাই নন, নতুন এনসিএর দরজা খোলা নীরজদের জন্যেও! বড় বার্তা জয় শাহের…
পরবর্তী খবর
Indian cricket- শুধু ক্রিকেটাররাই নন, নতুন এনসিএর দরজা খোলা নীরজদের জন্যেও! বড় বার্তা জয় শাহের…
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 16 Aug 2024, 09:10 AM ISTMoinak Mitra
বেঙ্গালুরুর এনসিএ নিয়ে জয় শাহের কথায়, ‘নতুন এনসিএতে শুধুমাত্র ক্রিকেটাররাই, নয়,অন্যান্য খেলার ক্রীড়াবিদরাও তা ব্যবহার করতে পারবে। আমরা নীরজ চোপড়াদের জন্যেও এনসিএর দরজা খোলা রাখব, অলিম্পিক্সে অংশগ্রহণকারী ক্রীড়াবিদরা যাতে ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমির আন্তর্জাতিক মানের পরিকাঠামো ব্যবহার করতে পারে ’
বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। ছবি- পিটিআই
সেপ্টেম্বর মাসেই খুলে যাচ্ছে বিসিসিআইয়ের নতুন ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমি। বেঙ্গালুরুতে এনসিএর এই নতুন শাখা তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের এনসিএ-তে কিছুই বাকি নেই। উন্নত মানের ক্রীড়া পরিকাঠামো যাতে ক্রীড়াবিদরা পান সেই জন্য ইন্ডোর ক্রিকেট পিচ থেকে জিম, সুইমিং পুল, আউটডোর স্টেডিয়াম, পিচ সব কিছুই রাখা হয়েছে। ২০০৮ সালে বেঙ্গালুরুর এই জমি অধিগ্রহণ করা হলেও এতদিন তা ফেলে রাখা হয়েছিল কেন সেই প্রশ্ন তুলেছেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। যদিও ২০২২ সালে তাঁর উদ্যোগে শুরু হওয়া বেঙ্গালুরুর এই নতুন এনসিএর কাজ এখন শেষের পথে। তা উদ্বোধনের আগেই এক সাক্ষাৎকারে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মুখ খুললেন বোর্ডের সচিব।
জয় শাহের কথায়, ‘নতুন এনসিএতে শুধুমাত্র ক্রিকেটাররাই, নয়,অন্যান্য খেলার ক্রীড়াবিদরাও তা ব্যবহার করতে পারবে। আমরা নীরজ চোপড়াদের জন্যেও এনসিএর দরজা খোলা রাখব, অলিম্পিক্সে অংশগ্রহণকারী ক্রীড়াবিদরা যাতে ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমির আন্তর্জাতিক মানের পরিকাঠামো ব্যবহার করতে পারে ’।
জয় শাহ টেস্ট ম্যাচ আয়োজনে বোর্ডের ক্ষতির বিষয় নিয়ে বলছেন, ‘আমি আইসিসির ফিনান্স এবং কমার্সিয়াল বিভাগের সদস্য। আমি পরামর্শ দিয়েছি ইতিমধধ্যেই, যাতে টেস্ট ক্রিকেটের জন্য একটা বিশেষ ফান্ড তৈরি করা হয়। কারণ টেস্ট ম্যাচ আয়োজন করা বেশ খরচা সাপেক্ষ ব্যাপার। অনেকটা অর্থই ব্যয় হয়ে টেস্ট ম্যাচ আয়োজনের পিছনে। যদি আইসিসির বোর্ড সেই পরামর্শ গ্রহণ করে তাহলে আমরা সেই ফান্ড তৈরি করতে পারি। আমরা এই ফরম্যাটের জন্যই শুধু বিশেষ ফান্ডের ব্যবস্থা করতে চাই ’।
উত্তরপূর্ব থেকে ভারতীয় দলে তেমন ক্রিকেটার খুব একটা উঠে আসছে না। তবে বিসিসিআই সচিব জয় শাহ চাইছেন, অন্যান্য রাজ্যের মতো উত্তরপূর্ব থেকেও যেন ক্রিকেটাররা উঠে আসেন। তাঁর কথায়, ‘উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলিতে পরিকাঠামো উন্নয়নের কথা আমার মাথায় দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। ২০১৯ সালে আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরই কোভিড চলে আসে, তবে এরপরই ফের সেখানে কাজ শুরু করা হয়। সেখানকার রাজ্য সংস্থাগুলোর সঙ্গে বোর্ডের সম্পর্ক এখন আরও মজবুত করা হয়েছে, আগে সেখানে ক্রিকেট চালানোর জন্য ৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়, এখন সেটাই বাড়িয়ে ২০ কোটি করা হয়েছে ম্যাচ আয়োজনের জন্য। উত্তরপূর্বের ক্রিকেটের উন্নতিতে মিজোরামে স্টেট অফ আর্ট সেন্টার গড়ে তোলা হয়েছে, যেখানে ইন্ডোরে অনুশীলনের সুযোগ পাবে মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, সিমিকসহ মোট ৬টি রাজ্যের ক্রিকেটাররা’।