1 মিনিটে পড়ুন Updated: 24 Nov 2024, 06:34 PM ISTSatyen Pal
ফোর্বস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী, সঞ্জীব গোয়েঙ্কা একজন বিলিয়নিয়ার বিজনেস টাইকুন, যার মোট সম্পদের পরিমাণ ৪০০ কোটি ডলার।
সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। (ফাইল ছবি, সৌজন্য বিসিসিআই)
ফোর্বসের তালিকা অনুসারে সঞ্জীব গোয়েঙ্কার সম্পদের পরিমাণের কথা জেনে নিন এবার।
ইপিএল ২০২৫ মেগা নিলাম রয়েছে এবং ১০ টি দল খেলোয়াড়দের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা তৈরি করতে প্রস্তুত। গত মরশুমের হতাশার পর সঞ্জীব গোয়েঙ্কার লখনউ সুপার জায়ান্টস তাদের দলকে ঢেলে সাজাতে চাইবে। হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে।
গোয়েঙ্কা এমনকি দলের অধিনায়ক কেএল রাহুলকেও ছেড়ে দিয়েছিলেন, যার সাথে মাঠে তাঁর ঝগড়ার দৃশ্যগুলি এখনও ভক্তদের মনে তাজা।
ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, গোয়েঙ্কা একজন বিলিয়নিয়ার বিজনেস টাইকুন, যার মোট সম্পদের পরিমাণ ৪০০ কোটি ডলার। তাঁর বিশাল সম্পদ একটি বড় সংস্থা থেকে আসে যার সদর দফতর কলকাতায়। এ ছাড়া আরও কয়েকটি কোম্পানির মালিক তিনি। এখানে তার সংস্থার পোর্টফোলিও দেখুন।
লখনউ সুপার জায়ান্টসের মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা দ্বারা পরিচালিত সংস্থাগুলি
সঞ্জীব গোয়েঙ্কার সবচেয়ে বড় সম্পদ হ'ল আরপি সঞ্জীব গোয়েঙ্কা গ্রুপ। ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানটির আয় ৪৫০ কোটি ডলারের বেশি। এই গোষ্ঠীর সদর দফতর কলকাতায় এবং সারা দেশে এবং এমনকী এর বাইরেও তাদের উপস্থিতি রয়েছে।
গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ কোম্পানি হল ক্যালকাটা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কর্পোরেশন, ১৮৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি বিদ্যুৎ ইউটিলিটি কোম্পানি। গ্রুপটি গুরুতর পুনর্গঠনের মধ্য দিয়ে গিয়েছিল এবং ইউটিলিটি সংস্থাটি চারটি পৃথক সংস্থায় বিভক্ত হয়েছিল। এগুলি হল হলদিয়া এনার্জি লিমিটেড, ধারিওয়াল ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড, নয়ডা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড এবং ইন্টিগ্রেটেড কোল মাইনিং লিমিটেড।
এগুলি ছাড়াও, গোয়েঙ্কা সুপারমার্কেট চেইন স্পেন্সারের মালিক এবং টু ইয়াম নামে একটি স্ন্যাক ব্র্যান্ড!। পরেরটির নেতৃত্বে রয়েছেন গোয়েঙ্কার ছেলে শাশ্বত গোয়েঙ্কা।
ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারতের ৬৫তম ধনী ব্যক্তি সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। বিজনেস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী বিলিয়নিয়ারদের তালিকায়ও তার অবস্থান ৯৪৯তম।
২৪ ও ২৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে আইপিএলের মেগা নিলাম। সৌদি আরবের জেদ্দার আবাদি আল জোহর অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচটি। গোয়েঙ্কা এবং সুপার জায়ান্টদের কাছে তাদের পছন্দসই খেলোয়াড়দের পেতে ৬৯ কোটি টাকা থাকবে। দলের একটি রাইট টু ম্যাচ কার্ডও বাকি আছে।