কলকাতার নির্দিষ্ট একটি বাণিজ্যিক এলাকায় ওই চোরাই সোনার ‘স্ট্যাক ইয়ার্ড’ রয়েছে। বাট, কয়েন এবং বিস্কুটের আদলে সেখানে মজুত কমপক্ষে ৫০০ কেজি সোনা। মিরাটের এই বাসিন্দা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মন্ত্রিসভার এক প্রভাবশালী সদস্যের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ।
সোনা পাচার।
এতদিন সোনা পাচার করতে গিয়ে ধরা পড়ার ঘটনা সামনে এসেছিল। এবার তিলোত্তমার বুকে লুকিয়ে রাখা হয়েছে চোরাই সোনা বলে খবর। তাও আবার ৫০০ কেজি। যার বাজার দর অন্তত ২৫০ কোটি টাকা। এই চাঞ্চল্যকর খবর প্রকাশ্যে এনেছেন ডিরেক্টর অব রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)। এখানে তদন্তকারীদের দাবি, থাইল্যান্ড, লাওস এবং মায়ানমার সীমান্তের ‘গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল’ থেকে সোনা এনে মজুত করা হয়েছে খাস কলকাতায়। তারপর তা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।
কে এই পাচার চক্রের মাথা? ডিআরআই সূত্রে খবর, কলকাতাকে ‘ট্রানজিট ক্যাম্প’ করে চোরাই সোনা পাচারের এই চক্রের কিংপিং কৈলাস মাহেশ্বরী নামে এক ব্যক্তি। এই ব্যক্তির একটি টিম আছে। যাদের দিয়ে এই সোনা পাচারের কাজ করানো হয়। আর কন্ট্রোল করে কৈলাস মাহেশ্বরী। গত দু’বছর ধরে কলকাতাকে ব্যবহার করে সোনা পাচার করা হচ্ছিল। এবার এই আন্তর্জাতিক চক্রের এই ‘কিংপিন’কে হন্যে হয়ে খুঁজছে ডিআরআই।