
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
উপাচার্য পরিবর্তন হওয়ার পরও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিতর্ক থামছে না। এবার তো রীতিমতো নিয়োগ দুর্নীতি হয়েছে বলে সূত্রের খবর। আর তা প্রকাশ্যে আসতেই জোর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে। এখন রাজ্যের শিক্ষায় দুর্নীতিতে তৃণমূল কংগ্রেসের বহু নেতা–মন্ত্রী জেলে বন্দি রয়েছেন। ঠিক তেমনই এবার বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। আর এই অভিযোগ তুলেছে স্বয়ং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। আর তাতেই জলঘোলা হতে শুরু করেছে। বিশ্বভারতীর অন্দরে এখন এই নিয়ে চর্চার জটলা দেখা দিয়েছে।
এদিকে কেন্দ্রীয় সরকারের অডিট ও অ্যাকাউন্টস বিভাগের পক্ষ থেকে ডিরেক্টর জেনারেল অফ অডিটের ২০২৩ সালে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে একটি চিঠি লেখা হয়েছিল। সেই চিঠি এবং রিপোর্ট কদিন আগেই প্রকাশ্যে এসেছে। আর তা নিয়ে এখন গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে হইচই পড়ে গিয়েছে। ওই চিঠিতে অভিযোগ করা হয়েছে, অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর পদে একটি নিয়োগ বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়েছিল। যা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) নিয়ম মেনে নিয়োগ করা হয়নি। আর ইউজিসি’র নিয়ম মেনে নিয়োগ না হলে সেটা দুর্নীতি বলেই চর্চায় উঠে এসেছে বিশ্বভারতীর ক্যাম্পাসে। তাই বিষয়টি নিয়ে চাপ তৈরি হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এখন পরবর্তী পদক্ষেপ কেমন হবে? সেটাই দেখার।
অন্যদিকে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, কয়েক বছর আগে সাংবাদিকতা ও গণজ্ঞাপন বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে যোগ দেন এক অধ্যাপিকা। পরে তিনি অ্যাসোসিয়েট প্রফেসরের পদে আবেদন করেছিলেন। এই আবেদন করতেই চটজলদি সেই নিয়োগ হয়ে যায়। তাঁকে অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর পদে নিয়োগ করে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, ইউজিসি’র নিয়ম অনুযায়ী অ্যাসোসিয়েট প্রফেসরের পদে ন্যূনতম আট বছরের অভিজ্ঞতা ছিল না তাঁর। তার উপর বয়সের ঊর্ধ্বসীমাও অতিক্রম করে ছিলেন তিনি।
আরও পড়ুন: রামমন্দির দর্শনে এবার ট্যুর প্যাকেজ আরএসএসের! লোকসভা নির্বাচনের আগে নয়া ছক
এই খবর প্রকাশ্যে আসার পর এখন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্দরে অনেকের অভিযোগ, এতে এক যোগ্য আবেদনকারী এই পদপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হন। বিষয়টি সিএজি রিপোর্টে যুক্ত হতে পারে জানিয়ে রেজিস্ট্রারের কাছে তথ্যগুলির সত্যতা জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এই বিষয়ে ওই অধ্যাপিকার কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। প্রবল চাপের মধ্যে পড়েছে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত জনসংযোগ আধিকারিক মহুয়া বন্দ্যোপাধ্যায় কোনও মন্তব্য করতে চাননি। বিষয়টি নিয়ে ঢি ঢি পড়ে গিয়েছে।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports