বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Suvendu on Aadhaar Deactivation: '২৪ ঘণ্টায়…', আধার বাতিল নিয়ে ময়দানে শুভেন্দু, রাঁচির ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে কথা শাহের সঙ্গে
পরবর্তী খবর
Suvendu on Aadhaar Deactivation: '২৪ ঘণ্টায়…', আধার বাতিল নিয়ে ময়দানে শুভেন্দু, রাঁচির ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে কথা শাহের সঙ্গে
আধার আতঙ্ক ক্রমেই গ্রাস করছে বাংলার সাধারণ মানুষকে। এই নিয়ে সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিয়ে। আধার নিষ্ক্রিয়তা সংক্রান্ত অভিযোগ জানানোর জন্য পোর্টাল চালুর নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। ভোটের আগে এসব বিজেপির চক্রান্ত বলে অভিযোগ করেন মমতা। আর এসবের মাঝে এবার ময়দানে নামলেন শুভেন্দু অধিকারী।
আধার বাতিল নিয়ে মুখ খুললেন শুভেন্দু
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বহু মানুষের আধার নিষ্ক্রিয় হওয়ার খবর সামনে এসেছে। পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, নদিয়ার মতো জায়দায় আধার বাতিল হয়েছে বেশ কিছু মানুষের। এই আবহে আধার আতঙ্ক ক্রমেই গ্রাস করছে বাংলার সাধারণ মানুষকে। এই নিয়ে সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিয়ে। আধার নিষ্ক্রিয়তা সংক্রান্ত অভিযোগ জানানোর জন্য আলাদা পোর্টাল চালুর নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। লোকসভা ভোটের আগে এসব বিজেপির চক্রান্ত বলে অভিযোগ করেছেন মমতা। আর এসবের মাঝে এবার ময়দানে নামলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। আজ তিনি দাবি করলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই বাংলার বাসিন্দাদের আধার সমস্যা মেটানো হবে। (আরও পড়ুন: বাংলায় আরও এক দফায় বাড়বে ডিএ, সরকারি কর্মীদের পকেটে ঢুকবে কত বেশি বেতন?)
শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, আধার নিষ্ক্রিয় হওয়ার বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে কথা হয়েছে তাঁর। এছাড়া কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গেও তাঁর কথা হয়েছে। বিজেপি নেতার দাবি, রাঁচির আঞ্চলিক অফিসের ভুলেই নাকি এই সমস্যা তৈরি হয়েছে। উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার এবং রাঁচির আধার সংক্রান্ত আঞ্চলিক অফিস রাঁচিতে। শুভেন্দু দাবি করেন, কেন্দ্রের অজ্ঞাতেই রাঁচির অফিস থেকে এই কাজ হয়েছে। পাশাপাশি নন্দীগ্রামের বিধায়ক দাবি করেন, আধার কর্তৃপক্ষ স্পষ্ট করে দিয়েছে যে কোনও কার্ড বাতিল করা হয়নি। মুখ্যমন্ত্রী মিথ্যাচার ছড়াচ্ছেন বলে দাবি করেন শুভেন্দু। এদিকে আধার ইস্যুতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। তাঁদেরও গলায় শোনা গিয়েছে একই কথা।