
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
এক সপ্তাহের মধ্যে উচ্চ প্রাথমিকে দ্বিতীয় কাউন্সিলিং-এর বিজ্ঞপ্তি দেবে স্কুল সার্ভিস কমিশন। শনিবার এক সংবাদমাধ্যকে এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার।
প্রথম কাউন্সিলিং-এ হাজারেরও বেশি চাকরি প্রার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। অনেকে আবার চাকরি পেয়ে গ্রামে শিক্ষকতা করাতে যেতে চাননি। ফলে এবার ওয়েটিং লিস্ট থেকে দুহাজার চাকরি প্রার্থী ডাক পাবেন।
ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, উচ্চ প্রাথমিকের প্রথম কাউন্সিলিং-এ ১ হাজার ২৫ জন চাকরি প্রার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। আবার ৯২ জন গ্রামে স্কুল মেলায় চাকরিতে যোগ দিতে চাননি। এই পরিস্থিতিতে স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, ‘আমাদের এক সপ্তাহ সময় দিতে হবে দ্বিতীয় পর্যায়ে কাউন্সিলিং শুরু করার জন্য।’ অর্থাৎ এক সপ্তাহ পর দ্বিতীয় কাউন্সিলিং শুরু হবে।
চাকরি পেয়েও গ্রামের স্কুলে পড়াতে যেতে না চাওয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই বিভিন্নমহল থেকে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন শিক্ষাবিদরাও।
(পড়তে পারেন। তালাচাবি লাগিয়ে চললেন! বিএড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের উপর চটেছেন ব্রাত্য)
চাকরিপ্রার্থীদের এই মনোভাবের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে রাজ্য সরকার, তেমনই ইঙ্গিত দেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। চাকরি জীবনের শুরুতে গ্রামে গিয়ে পড়াতে হবে এমনই নীতি আনতে চলেছে সরকার। চিকিৎসকদের মতো এই নীতি কার্যকর করা হবে শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও।
এ নিয়ে শিক্ষাবিদ জানিয়েছে, শহরে সরকারি স্কুলের প্রতি নির্ভরতা কমলেও গ্রাম সরকারি স্কুলের উপর নির্ভরশীল। সেখানকার অধিকাংশ পড়ুয়াই সরকারি স্কুলে পড়াশোনা করে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষকদের অভাব দেখা যায় একাধিক স্কুলে। সে কারণের রাজ্য সরকার এই নীতি আনার কথা ভাবছে।
প্রথম কাউন্সিলিংয়ে যে মনোভাব দেখা গিয়েছে চাকরিপ্রার্থীদের সেই একই ছবিটি দ্বিতীয় কাউন্সিলিং-এ দেখা যাবে? শিক্ষামন্ত্রীর এই প্রসঙ্গে মন্তব্যের পর ছবি কিছুটা হলেও বদলাতে পারে।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports