
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
বিয়ের ঠিক একবছর পর থেকেই শুরু হয়েছিল দাম্পত্য কলহ। আর তার জেরেই আজ মহেশতলায় গৃহবধূর রহস্যমৃত্যু ঘটেছে বলে অভিযোগ। মৃত গৃহবধূর বাপের বাড়ির অভিযোগের ভিত্তিতে স্বামীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। এই ঘটনা নিয়ে গোটা এলাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে মৃত গৃহবধূর স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। মেয়ের উপর অত্যাচার করা হতো বলে অভিযোগ মৃত গৃহবধূর বাপের বাড়ির সদস্যদের।
ঠিক কী জানা যাচ্ছে? স্থানীয় সূত্রে খবর, বেহালা সরশুনা থানার অন্তর্গত কাস্টলডাঙ্গা লিঙ্ক রোডের বাসিন্দা প্রবীর দেবনাথের মেয়ে সুস্মিতা দেবনাথ। ২০২১ সালের অগস্ট মাসে দুই পরিবার দেখেশুনেই মহেশতলা পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের গঙ্গারামপুরের বাসিন্দা গৌতম দাসের বড় ছেলে সুজয়ের সঙ্গে বিয়ে হয় সুস্মিতার। তাঁদের একটি সন্তানও হয়। কিন্তু ইদানিং তাঁদের সম্পর্কের অবনতি হতে শুরু করেছিল। নেপথ্যে তৃতীয় কোনও মহিলা আছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
মেয়ের পরিবারের অভিযোগ কী? সুস্মিতার পরিবার সূত্রে খবর, সোমবার রাতে শেষ মেয়ের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছিল। আর মেয়ের মৃত্যুর খবর প্রতিবেশীদের থেকে জানতে পারেন তাঁরা। মেয়ের শ্বশুরবাড়ি থেকে কেউ মৃত্যুর খবর জানায়নি। মঙ্গলবার মহেশতলা থানার পুলিশ সুজয়ের বাড়ি থেকে সুস্মিতার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে দেহটি পাঠানো হয়। মৃত বধূর পরিবার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে। বিয়ের এক বছর কাটতেই তাঁদের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়। চলতে থাকে অশান্তি। ছোট বিষয় নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া হতো সুস্মিতা–সুজয়ের।
পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে? পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত গৃহবধূর বাপের বাড়ির লিখিত অভিযোগ মিলেছে। তার ভিত্তিতে সুস্মিতার স্বামী সুজয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু কথায় অসংলগ্নতা থাকায় বুধবার গ্রেফতার করা হয় সুজয়কে। এই ঘটনা নিয়ে সুজয়ের বাবা গৌতম দাস পারিবারিক অশান্তির কথা অস্বীকার করেছেন। সুস্মিতার এই রহস্যমৃত্যু নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। নেপথ্যে অন্য কোনও নারী আছে কিনা তাও খুঁজে দেখা হচ্ছে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক http://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports