ফেং শুই-তে ড্র্যাগনকে য়াঙ্গ শক্তি অর্থাৎ পুরুষ শক্তি হিসেবে গণ্য করা হয়। ধন, শক্তি ও স্বাস্থ্য প্রদানে সহায়ক হয় ফেঙ্গশুই ড্রাগন। উল্লেখ্য, লাফিং বুদ্ধার মতো ড্রাগনও বাজারে বিভিন্ন আকার, রং ও ধাতুর পাওয়া যায়। তবে এই সমস্ত ড্র্যাগনেরই পৃথক পৃথক গুরুত্ব রয়েছে।১) সবুজ ড্রাগনকে স্বাস্থ্যের দিক দিয়ে লাভপ্রদ মনে করা হয়। অন্যদিকে সোনালি ড্রাগন সমৃদ্ধির বাহক। আবার যে ড্রাগনের পাঁজায় ক্রিস্টল বা মুক্তো থাকে, সেই ড্রাগন সমৃদ্ধি, শক্তি ও সুযোগ প্রদান করে।২) বাড়িতে কোথায় ড্রাগন রাখা উচিত, তা জেনে রাখা ভালো। কম শক্তিসম্পন্ন স্থান, যেমন বাথরুম, গ্যারাজ বা স্টোররুমে ড্রাগন রাখা উচিত নয়। মনে রাখবেন, নিজের চোখের সমান্তরালের চেয়ে উঁচু কোনও স্থানে ড্র্যাগন রাখা উচিত নয়। তা না-হলে এর প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যাবে না।৩) লাভের জন্য বাড়ির কোনও খোলা জায়গায় বা তার নিকটবর্তী কোনও স্থানে ড্রাগন রাখা উচিত। মনে রাখবেন, ড্রাগনের মুখ যেন ভিতরের দিকে থাকে। তবে দেওয়ালের একদম কাছে রাখবেন না।৪) পাঁজায় ক্রিস্টল বা মুক্তো থাকে যে ড্রাগনের, তাকে কখনো দরজা বা জানালার কাছে, বাইরের দিকে মুখ করে রাখা উচিত নয়। এমন করলে আর্থিক ক্ষতি হয়।৫) বাড়িতে একাধির ড্রাগনও রাখা যেতে পারে। তবে ফেংশুই মতে পাঁচটার বেশি ড্রাগন না-রাখাই ভালো।