
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
জার্মানির হামবুর্গের চার্চে বন্দুকবাজের হানা। জার্মান পুলিশ এনিয়ে কারণ খোঁজার চেষ্টা করছে। তবে বৃহস্পতিবার রাতে এই বন্দুকবাজের হানায় ঠিক কতজনের মৃত্যু হয়েছে তা নিয়ে পুলিশ কিছু বলতে চায়নি। তবে মনে করা হচ্ছে এই ঘটনায় ওই গানম্যানেরও মৃত্যু হয়েছে।
বিল্ড নিউজপেপার জানিয়েছে এই ঘটনায় সব মিলিয়ে সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। আটজন আহত হয়েছেন। জার্মানির উত্তরের শহরের এই ঘটনার জেরে অনেকেরই রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে। জিহোভার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, একাধিক ব্যক্তির আঘাত অত্যন্ত গুরুতর।
তবে সন্দেহভাজন কোনও খুনির পরিচয় এখনও জানা যায়নি। চ্যান্সেলার ওলাফ স্কলজ টুইটারে জানিয়েছেন, হামবুর্গের জন্য অত্যন্ত খারাপ খবর। তিনি জানিয়েছেন, হিংসার ঘটনা হয়েছে।
এর সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, যে পরিবারের সদস্যদর এই হামলায় মৃত্যু হয়েছেন ও যারা আহত হয়েছেন তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা রইল।
পুলিশ জানিয়েছে, এই ভয়াবহ ঘটনার পেছনে ঠিক কী কারণ রয়েছে সেটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এদিকে ইউরোপের দেশগুলির মধ্য়ে জার্মানিতে বন্দুক ব্য়বহারের ক্ষেত্রে নানা নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। একাধিক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই পরিকল্পনা নিতে বাধ্য হয়েছে সরকার।
এদিকে পুলিশ ইতিমধ্যেই একটি ইন্টারনেট পোর্টাল তৈরি করেছে। সেখানে সন্দেহভাজনদের ছবি আপলোড করা যেতে পারে।
ডিপিএ নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, ঘটনার পরেই সংশ্লিষ্ট জেলার বাসিন্দাদের কাছে মোবাইলে একটি সতর্কবার্তা এসেছিল। মূলত প্রাণঘাতী হামলা হলে এই ধরনের সতর্কবার্তা আসে।
একজন স্থানীয় বাসিন্দা জানিয়েছেন, গুলির শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম। পরপর ১২টা গুলির আওয়াজ শুনতে পাওয়া যায়। এরপর দেখলাম কালো ব্যাগে মৃতদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
তবে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, পুলিশের কাছে হামলার কোনও খবর ছিল না। পরে তারা চার্চ চত্বর থেকে এক ব্যক্তির মৃতদেহ পেয়েছে। মনে কার হচ্ছে সে এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছিল। এদিকে হামলা শুরু হতেই পুলিশ একের পর এর রাস্তা সিল করে দেয়। স্থানীয়দের বাড়ির ভেতরে থাকার জন্য় নির্দেশ দেয় পুলিশ। খুব প্রয়োজন না পড়লে মোবাইল ফোন ব্যবহার না করতে বলা হয়। সূত্রের খবর, স্পেশাল আর্মড ফোর্স ঘটনাচক্রে সেই সময় ওই রাস্তা দিয়ে ফিরছিল। তারা হামলার মোকাবিলায় নেমে পড়ে।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports