
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
মধ্যপ্রদেশের খরঘোনের রাম নবমীতে উত্তপ্ত হয়েছিল পরিস্থিতি। সাম্প্রদায়িক হিংসা ছড়িয়ে পড়েছিল শহরে। এরপরই পুলিশ অভিযুক্তদের ধরপাকড় শুরু করে। এরপর থেকেই খোঁজ মিলছিল না ২৮ বছর বয়সি ইব্রাইশ খানের। পরিবারের দাবি, ১২ এপ্রিল পর্যন্ত ইব্রাইশ পুলিশি হেফাজতে ছিল। তবে ১৩ এপ্রিল পুলিশ জানায়, ইব্রাইশ তাদের হেফাজতে নেই। এরপর ১৪ এপ্রিল ইব্রাইশের নামে ‘মিসিং ডায়েরি’ করা হয়েছিল পরিবারের তরফে। এরপর শেষমেষ রবিবার রাতে পুলিশ পরিবারকে ইব্রাইশের মৃত্যুর খবর দিল। কীভাবে তার মৃত্য হয়েছে, সেই সম্পর্কে অবশ্য এখনও কোনও স্পষ্ট জবাব মেলেনি। তবে ইব্রাইশের ভাই ইকলাখ খানের অভিযোগ, পুলিশই তার ভাইকে মেরেছে।
ইকলাখের অভিযোগ, ‘আমার ভাইকে প্রথমে দাঙ্গাবাজরা খুব নির্মম ভাবে মারে। তারপর পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। অনেকেই আমাদের জানায় যে আমার ভাইকে পুলিশি হেফাজতে তারা দেখেছে। তাদের অনেকেই আমাকে এও জানিয়েছিল যে আমার ভাই গুরুতর ভাবে মাথায় চোট পেয়েছিল এবং রক্ত বের হচ্ছিল তার ক্ষত দিয়ে।’
মৃতের ভাই আরও বলেন, ‘১৩ এপ্রিল আমরা পুলিশকে আমার ভাই সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি কিন্তু পুলিশ এটা অস্বীকার করে যে সে পুলিশ হেফাজতে ছিল। ১৪ এপ্রিল আমার মা মমতাজ আমার ভাইয়ের নামে নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের করেন কিন্তু তারা তার মৃত্যুর বিষয়ে আমাদের তখনও কিছু জানাননি। এরপর ১৭ এপ্রিল রাতে একজন পুলিশ আমার ভাই সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে আমাদের বাড়িতে আসে। আমি তাকে হুমকি দিয়েছিলাম যে, আমি মিডিয়াকে ফোন করব নাহলে আমার ভাইয়ের কথা বলতে হবে। এরপর তারা হঠাৎ আমাদের ইন্দোরে একটি হাসপাতালে নিয়ে যেতে রাজি হয়। সেখানে তারা আমার ভাইয়ের লাশ লুকিয়ে রেখেছিল।’
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports