হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দেয়। আসলে, হাইপারথাইরয়েডিজম বা হাইপোথাইরয়েডিজমের সমস্যা শুরু হয় এন্ডোক্রাইন গ্রন্থির ব্যাঘাতের কারণে। থাইরয়েডের ক্ষেত্রে সকালের রুটিন বিশেষ ভূমিকা পালন করে কারণ হরমোন নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ সকালে খালি পেটে খেতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, যদি আপনি সকালে ওষুধ খাওয়ার সাথে সাথে এই ভুলগুলি পুনরাবৃত্তি করেন, তাহলে থাইরয়েড নিরাময়ের সম্ভাবনা কমে যায়। তাই যদি আপনি থাইরয়েড গ্রন্থি নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে জেনে নিন সকালে কোন ভুলগুলি করা উচিত নয় এবং সঠিক সকালের রুটিন কী।
ওষুধ খাওয়ার পরপরই চা পান করবেন না
থাইরয়েডের ওষুধ খালি পেটে খেতে হবে। সাধারণত মানুষ ওষুধ খাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই চা বা কফি পান করার ভুল করে। ক্যাফেইন ওষুধের সাথে হস্তক্ষেপ করতে পারে। ওষুধ খাওয়ার প্রায় এক ঘন্টা আগে বা পরে চা বা কফি পান করা উচিত।
থাইরয়েডের ওষুধের পর সাপ্লিমেন্ট খাবেন না
থাইরয়েডের ওষুধের সাথে অন্য কোনও ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। যখনই কোনও সম্পূরক গ্রহণ করতে হয়, তখন থাইরয়েডের ওষুধ খাওয়ার প্রায় ৪ ঘন্টা পরেই তা গ্রহণ করা উচিত।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট দিয়ে আপনার দিন শুরু করুন
অনেকেই ফল বা প্রোটিন খেয়ে দিন শুরু করেন। কিন্তু যদি আপনি থাইরয়েড থেকে মুক্তি চান, তাহলে সর্বদা ঘি বা বাদামের মতো স্বাস্থ্যকর চর্বি দিয়ে সকাল শুরু করুন এবং এর সাথে এক বা দুটি ব্রাজিল বাদাম খান।
ভিটামিন ডি অপরিহার্য
সকালে ১৫ মিনিট রোদে বেরোন, যাতে শরীর ভিটামিন ডি পায়। থাইরয়েডের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণের জন্য ভিটামিন ডি-এর অভাব দূর করা গুরুত্বপূর্ণ।
মেটাবলিজম বৃদ্ধি করুন
ধীর বিপাক বৃদ্ধির জন্য ব্যায়াম এবং ব্যায়াম করুন। এছাড়াও রাতের খাবার এবং সকালের নাস্তার মধ্যে ১১ ঘন্টার ব্যবধান রাখুন। যাতে বিপাক ক্রিয়া বৃদ্ধির সুযোগ পায়।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।