বাংলা নিউজ > কর্মখালি > CU Certificate issues: এক লাখ পড়ুয়ার ভবিষ্যত ঝুলে! শংসাপত্র জট কাটাতে আইনি পথে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
পরবর্তী খবর
CU Certificate issues: এক লাখ পড়ুয়ার ভবিষ্যত ঝুলে! শংসাপত্র জট কাটাতে আইনি পথে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 16 Nov 2023, 08:51 AM ISTSanket Dhar
CU Certificate issues: এক লাখ পড়ুয়ার ভবিষ্যত রীতিমতো অনিশ্চিত। কারণ তাদের শংসাপত্র বা সার্টিফিকেটে কে সই করবে তা ঠিক হয়নি। এবার তাই আইনি পথে হাঁটবে বিশ্ববিদ্যালয়।
শংসাপত্র জট কাটাতে আইনি পথে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
এবার আইনি পথে হাঁটবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। ২০২৩ সালে যে ব্যাচ পাশ করবে, তাদের ভবিষ্যত এখনও দোলাচলে। কারণ কে তাঁদের সার্টিফিকেটে সই করবে? এখনও তা ঠিক হয়নি। নেপথ্যে উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে নানা জটিলতা। এই নিয়ে সংশয়ের আবহ ছিল বিভিন্ন মহলে। এর মাঝেই বড় সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। মঙ্গলবার একটি সংবাদমাধ্যমকে এই বিষয়ে জানান অন্তর্বর্তী উপাচার্য শান্তা দত্ত।
প্রায় এক লাখ পড়ুয়া এবার পাশ করবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। অন্তর্বর্তী উপাচার্য শান্তা দত্ত বলেন, কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে সচেতন। এই সমস্যার সমাধান করতে দ্রুত আইনি পরামর্শ নেওয়া হবে। আইনি পরামর্শ মেনেই ঠিক করা হবে পরবর্তী পদক্ষেপ। তাঁর কথায়, এই ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি ও আইন মেনে চলা হবে। এর জন্য একটি সেনেট বৈঠক জরুরি বলে জানান তিনি। সার্টিফিকেট সংক্রান্ত ব্য়াপার সেনেটই খতিয়ে দেখবে। এর পর এই বিষয়ে জরুরি সিদ্ধান্ত নেবে।
প্রসঙ্গত, শান্তা দত্তকে ২ জুন ওই পদে নিয়োগ করা হয়। তার পর থেকে কোনও সেনেট বৈঠক হয়নি। সম্প্রতি একটি সেনেট বৈঠকের আবেদন খারিজ করে দেয় উচ্চ শিক্ষা দফতর। এর পর সেনেট বৈঠক আয়োজন করা আদৌ সম্ভব হবে কি না তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।
২০২২ সালে এক লাখের বেশি পড়ুয়া পাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়। অথচ এখনও তাদের সার্টিফিকেটে কে সই করবে, তা ঠিক হয়নি। ফলে একরকম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে তাদের ভবিষ্যত। এক প্রাক্তন সিন্ডিকেট সদস্য সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ভিসি পদে থেকে তিনি যদি অন্যান্য কাজ করতে পারেন, তবে সার্টিফিকেটে সই কেন নয়? এর উত্তরে শান্তা দত্ত তুলে ধরেন পড়ুয়াদের ভবিষ্যতের কথা। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, এটা পড়ুয়াদের আগামী জীবনে নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজে লাগবে। তাই এই বিষয়ে একা তিনি সিদ্ধান্ত নিতে অপারগ। তিনি ওই পদে পূর্ণ সময়ের জন্য নেই। মূলত সেটাই কারণ বলে জানান তিনি। পড়ুয়াদের যাতে ভবিষ্যতে সমস্যা না হয়, তাই আইনি পরামর্শের কথা ভাবা হচ্ছে।