1 মিনিটে পড়ুন Updated: 25 Feb 2024, 10:39 AM ISTChiranjib Paul
আউটডোরে রোগী দেখার ক্ষেত্রেও কলকাতাকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছে জেলার হাসপাতালগুলি। ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ২ হাজার ২২১, বারাসত ২ হাজার ১০০, পিজিতে ১ হাজার ২০০ জন রোগী দেখেছে প্রতি মাসে।
স্বাস্থ্যভবন
স্বাস্থ্য দফতরের সমীক্ষা বলছে রোগী পরিষেবায় এগিয়ে জেলার হাসপাতালগুলি। শহর কলকাতার হাসপাতালগুলিতে সুষ্ঠ পরিষেবা পাওয়া নয়ে সাধারণ মানুষের নানা অভিযোগ রয়েছে। হাসপাতালের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের উপর সমীক্ষা চালিয়ে স্বাস্থ্যভবন এই সিদ্ধান্তে এসেছে। তবে আধিকারিকদের দুশ্চিন্তার ভাঁজ কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ এবং উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজকে নিয়ে।
সমীক্ষায় সেরা হাসপাতালগুলি
সমীক্ষার সেরা হাসপাতালগুলির তালিকায় রয়েছে বাঁকুড়া সম্মিলনী, পিজি, মালদা, বারাসত এবং জলপাইগুড়ি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। অর্থাৎ সেরা পাঁচটি হাসপাতালের মধ্যে চারটি জেলার। এছাড়া জেলা হাসপাতালগুলির মধ্যে শ্রেষ্ঠ হয়েছে টালিগঞ্জের এমআরবাঙুর তথা দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা হাসপাতাল।
পিছিয়ে পড়া মেডিকেল কলেজ
স্বাস্থ্য দফতরের সমীক্ষা অনুযায়ী পরিষেবার দিক থেকে পিছিয়ে পড়া পাঁচটি হাসপাতাল হল, উত্তরবঙ্গ মেডিকেল, রামপুরহাট, রায়গঞ্জ, কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ এবং মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল।
নির্দিষ্ট কতগুলি ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে এই সমীক্ষা করা হয়েছে। সেগুলি হল, চিকিৎসক সারা মাসে কত রোগী দেখছেন, কতগুলি অস্ত্রোপচার করছেন, প্রসবকালে কতজন মা এবং প্রসবের পর কতজন শিশুর মৃত্যু হচ্ছে, কত রোগী রেফার হচ্ছেন, ক'জন চিকিৎসক স্বেচ্ছায় ছুটি নিয়ে চলে যাচ্ছেন, কোন হাসপাতালে ক'টি এক্স-রে-ইউএসজি হচ্ছে, কত রোগী ভর্তি থাকছে- এমন 20টি সূচকের (কি পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটর) ভিত্তিতে বিচার করে পারফরম্যান্স রিপোর্ট তৈরি করেছে রাজ্য।