বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Hottest year record: ২৪৩ বছরে উষ্ণতম জুলাই! ২০২৪ সালে আরও গরমে ‘পুড়বে’ বিশ্ব, আশঙ্কা মার্কিন সংস্থার
পরবর্তী খবর
Hottest year record: ২৪৩ বছরে উষ্ণতম জুলাই! ২০২৪ সালে আরও গরমে ‘পুড়বে’ বিশ্ব, আশঙ্কা মার্কিন সংস্থার
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 16 Aug 2023, 08:59 AM ISTAyan Das
Hottest year record: ২৪৩ বছরের সবথেকে উষ্ণতম জুলাইয়ের মুখে পড়ল ২০২৩ সাল। সেখানেই কাটছে না উদ্বেগ। ২০২৪ সালে আরও গরমে ‘পুড়বে’ বিশ্ব। আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের আশঙ্কা, এন নিনোর ফলে আরও গরম বাড়বে ২০২৪ সালে।
Ad
২০২৪ সালে আরও গরম পড়তে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
প্রায় ২৫০ বছরে উষ্ণতম জুলাইয়ের সাক্ষী থাকল পৃথিবী। এমনই জানাল মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার গোদার্ড ইনস্টিটিউট অফ স্পেস স্টাডিজ। একই কথা জানিয়েছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ সংস্থা। সেই পরিস্থিতিতে আগামিদিনে কী হতে চলেছে, তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। আমেরিকার জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, যে সময় থেকে তথ্য আছে, সেইসময় থেকে এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সর্বকালের তৃতীয় উষ্ণতম বছর হল ২০২৩ সাল। যা বিশ্বের উষ্ণতম বছরেও পরিণত হতে পারে। সেই সম্ভাবনা আছে ৫০ শতাংশ। আর সর্বকালের উষ্ণতম বছরের প্রথম পাঁচের মধ্যে যে ২০২৩ সাল ঢুকে পড়বে, সেটার সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশ বলে জানিয়েছেন জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা। তবে সেখানেই শেষ হবে না। জলবায়ু বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, ২০২৩ সালের থেকেও বেশি গরম পড়বে ২০২৪ সালে।
গোদার্ড ইনস্টিটিউট অফ স্পেস স্টাডিজের তরফে জানানো হয়েছে, ১৮৮০ সালে শেষবার এতটা গরম পড়েছিল কোনও জুলাইয়ে। আর ১৯৫১ সাল থেকে ১৯৮০ সালের মধ্যে জুলাইয়ের গড় তাপমাত্রা বিবেচনা করলে ২০২৩ সালের সপ্তম মাসে গরম বেশি ছিল ১.১৮ ডিগ্রি (গড় তাপমাত্রার থেকে)।
রেকর্ড গড়তে পারে ২০২৩ সাল, আরও গরম পড়তে পারে ২০২৪ সালে
সংবাদসংস্থা এএফপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সোমবার আমেরিকার 'ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন'-র প্রধান বিজ্ঞানী সারা কাপনিক জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত বিশ্বের উষ্ণতম বছরের তালিকায় ২০২৩ সাল তৃতীয় স্থানে আছে। এটা কার্যত নিশ্চিত যে বিশ্বের সর্বকালের (যতদিনের তথ্য আছে) উষ্ণতম বছরের তালিকার প্রথম পাঁচে থাকবে ২০২৩ সাল। সেই সম্ভাবনা হল ৯৯ শতাংশ। আর ২০২৩ সালই বছরের উষ্ণতম বছর হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৫০ শতাংশ আছে বলে জানিয়েছেন 'ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন'-র প্রধান বিজ্ঞানী।