বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ মানসিক চাপ, উদ্বেগ, বিষণ্ণতা, বসে থাকা জীবনযাত্রা, ব্যায়ামের অভাব এবং অন্যান্য অনুরূপ কারণে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। আজকাল অনেক দম্পতিই উর্বরতার সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। যদি আপনিও এই সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে কিছু যোগাসন সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে।
এখানে ৫টি যোগাসন দেওয়া হল যা আপনাকে মা হতে সাহায্য করতে পারে।
১) সুপ্ত বাধা কোনাসন আপনার পিঠের উপর মাদুরের উপর শুয়ে পা বাঁকুন, তলা একসাথে সংযুক্ত করুন এবং হাঁটু বাইরের দিকে ছড়িয়ে দিন। হাত শরীরের উভয় পাশে রাখুন, হাতের তালু উপরের দিকে খোলা থাকা উচিত। গভীর শ্বাস নিন এবং শরীরকে সম্পূর্ণরূপে শিথিল করুন। তারপর ৫-১০ মিনিট এই ভঙ্গিতে থাকুন, তারপর ধীরে ধীরে হাঁটু কাছে আনুন এবং পা সোজা করুন।
২) পশ্চিমোত্তানাসন আপনার পা প্রসারিত করুন এবং আপনার হাত মাথার উপরে পৌঁছান। তারপর আপনার মেরুদণ্ড উপরের দিকে প্রসারিত করুন এবং সামনের দিকে ঝুঁকুন, নিতম্বের দিকে বাঁকুন এবং আপনার পিঠ সোজা রাখুন। আপনার মেরুদণ্ড প্রসারিত করার সময় যতটা সম্ভব সামনের দিকে ঝুঁকুন। এবার পাঁচটি গভীর শ্বাস নিন।
৩) সর্বাঙ্গাসন প্রথমে, আপনার পিঠের উপর মাটিতে শুয়ে পড়ুন। তারপর ধীরে ধীরে পা, নিতম্ব এবং কোমর উপরে তুলুন, যাতে শরীরের ওজন কাঁধের উপর আসে। কোমরের ভারসাম্য বজায় রেখে, পা উপরের দিকে সোজা করুন। কিছুক্ষণ এই অবস্থানে থাকুন এবং তারপর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থানে ফিরে আসুন।
৪) উত্তান শিশোষণ এই আসনটি করার জন্য, হাত এবং হাঁটুর উপর মাদুরের উপর বসুন। তারপর আপনার হাত সামনের দিকে প্রসারিত করুন এবং মাথাটি মাটিতে রাখুন। বুকটি মেঝের দিকে বাঁকুন এবং নিতম্বটি উপরে তুলুন। আপনার শ্বাসের উপর মনোযোগ দিন এবং ৫-১০ শ্বাসের জন্য এভাবে থাকুন। তারপর ধীরে ধীরে শুরুর অবস্থানে ফিরে আসুন।
৫) ভুজঙ্গাসন এই আসনটি করার জন্য, পেটের উপর সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন এবং পায়ের মধ্যে কিছুটা দূরত্ব রাখুন। এবার হাতগুলি বুকের কাছে নিয়ে যান এবং হাতের তালু নীচে রাখুন। গভীর শ্বাস নেওয়ার সময়, নাভিটি উপরে তুলে আকাশের দিকে তাকান। কিছুক্ষণ এই অবস্থানে থাকুন এবং তারপর শুরুর অবস্থানে ফিরে আসুন।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।