ওজন কমানোর জন্য, কিছু মানুষ তাদের খাবার গ্রহণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং কখনও কখনও কিছু খাবার খাওয়া একেবারেই ছেড়ে দেয়, কিন্তু যখন তারা তাদের ওজন পরীক্ষা করে, তখন মনে হয় না যে এটি কমেছে। কঠোর পরিশ্রম করার পরেও যদি ওজন না কমে, তাহলে মন খারাপ হয়ে যায় এবং ওজন কমানোর উৎসাহও কমতে শুরু করে। আপনি কি জানেন কেন কঠোর পরিশ্রম করার পরেও ওজন কমছে না? বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে ভুল সময়ে ওজন পরীক্ষা করার কারণে এটি ঘটতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, ডাঃ শিখা সিং ওজন পরীক্ষা করার ৫টি খারাপ সময় সম্পর্কে বলেছেন।
১) সন্ধ্যার সময় যদি আপনি সন্ধ্যায় ওজন পরীক্ষা করেন, তাহলে এটি আরও বেশি হবে। সারা দিন খাবার খাওয়া এবং জল পান করার কারণে এটি ঘটতে পারে। অতএব, এই সময়ে কখনও ওজন পরীক্ষা করবেন না।
২) ওয়ার্কআউটের পরে যদি আপনি উচ্চ তীব্রতা ওয়ার্কআউট, ওজন প্রশিক্ষণ বা শক্তি প্রশিক্ষণ ওয়ার্কআউট করে থাকেন, তাহলে এর পরে আপনার ওজন পরীক্ষা করা উচিত নয়। কারণ এই ওয়ার্কআউটের পরে শরীর জল ধরে রাখে, প্রদাহ হয় এবং গ্লাইকোজেন সঞ্চয় করে, যার কারণে ওজন সর্বদা বৃদ্ধি পাবে।
৩) ভারী খাবারের পর যদি আপনি আগের রাতে প্রচুর পরিমাণে খাবার খেয়ে থাকেন, যার মধ্যে সাধারণ কার্বোহাইড্রেট এবং চিনিও থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই আপনার শরীরে প্রচুর পরিমাণে জল ধরে থাকবে এবং আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে।
৪) পিরিয়ডের সময়, শরীরের হরমোনগুলি ওঠানামা করতে থাকে। এ ছাড়া, শরীরে প্রচুর পরিমাণে জল ধরে থাকে এবং ফোলাভাবও দেখা দেয়। তাই, এই সময়ে ওজন সবসময় বেশি থাকবে।
৫) অতিরিক্ত চাপ বা ঘুমের অভাব যদি আপনার স্ট্রেস লেভেল খুব বেশি হয় অথবা আপনি রাতে খুব দেরি করে ঘুমিয়ে থাকেন এবং পর্যাপ্ত ঘুম না পান, তাহলে আপনার ওজন বাড়তে পারে। ওজন কখন পরীক্ষা করবেন বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে রাতে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা গভীর ঘুমের পর, সকালে ঘুম থেকে উঠে ওয়াশরুমে যাওয়ার পর, খালি পেটে ওজন পরীক্ষা করুন। এই সময়টিকে ওজন পরীক্ষা করার জন্য সেরা সময় বলে মনে করা হয়।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।