বিয়ের দিনে পুরোহিত বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সেই চির চেনা ছবিটা। রুপোলি পর্দার বিয়ে থেকে বাস্তবের বিয়ে সবেতেই সচরাচর সেই একই চিরাচরিত ছবি। পুরুষ পুরোহিতই বিয়ে দেওয়ার জন্য় ছাদনাতলায় আসেন। তবে ইদানিং তার অন্য ছবিও দেখা যাচ্ছে ধীরে ধীরে। আর সেই মন ভালো করা ঘটনার সাক্ষী থাকল শহর শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ির এক তরুণ- তরুণীকে যাবতীয় বিধি মেনেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করলেন শিলিগুড়ির অরবিন্দনগরের বাসিন্দা এক মহিলা পুরোহিত। মালাবদল, কন্যাদান, সিঁদুরদান সবই হল মহিলা পুরোহিতের হাত ধরেই। চিরাচরিত ধারা থেকে একটু সরে গিয়ে এই উদ্যোগকে সাদরে গ্রহণ করেছেন অনেকেই। তনুশ্রী চক্রবর্তী এর আগে শিলিগুড়ি উচ্চতর বালিকা বিদ্যালয়ে সরস্বতী পুজো করেছিলেন। তিনি পেশায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক। তার উপরই এবার দায়িত্ব পড়েছিল বিবাহ দেওয়ার। শিলিগুড়ি শহরের বাসিন্দা পার্থপ্রতীম রায় ও তনিমা পালের মধ্যে বিবাহে পুরোহিতের ভূমিকায় ছিলেন শিলিগুড়ির তনুশ্রী চক্রবর্তী। ফুলে ঢাকা বিয়ের আসরে মহিলা পুরোহিতের মুখে সংস্কৃত মন্ত্রোচ্চারণে মন ভরেছে অনেকেরই।পাত্রী ও পাত্রের বাড়ির লোকজনের সহমতের ভিত্তিতেই মহিলা পুরোহিত আনা হয় বিবাহে। এরপরই তনুশ্রীদেবীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন তাঁরা। এরপর বিয়ের আসরে তনুশ্রীদেবীই উচ্চারণ করলেন সেই অমোঘ মন্ত্র, যদিদং হৃদয়ং মম!। সেই পবিত্র মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে এক হল চার হাত। তনুশ্রীদেবী জানিয়েছেন, আজ বড় পিসির কথা খুব মনে পড়ছে। এই কাজ করার ব্যাপারে তিনিই উৎসাহ দিতেন। তাঁর আশীর্বাদ সঙ্গে রয়েছে। এদিকে নতুন পথে শিলিগুড়ির এই যাত্রাকে খোলা মনে মেনে নিয়েছেন অনেকেই। বিয়ের দিনে পুরোহিত বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সেই চির চেনা ছবিটা। রুপোলি পর্দার বিয়ে থেকে বাস্তবের বিয়ে সবেতেই সচরাচর সেই একই চিরাচরিত ছবি। পুরুষ পুরোহিতই বিয়ে দেওয়ার জন্য় আসেন। তবে ইদানিং তার অন্য ছবিও দেখা যাচ্ছে ধীরে ধীরে। আর সেই মন ভালো করা ঘটনার সাক্ষী থাকল শহর শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ির এক দম্পতিকে যাবতীয় বিধি মেনেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করলেন এক মহিলা পুরোহিত। চিরাচরিত ধারা থেকে একটু সরে গিয়ে এই উদ্যোগকে সাদরে গ্রহণ করেছেন অনেকেই। তনুশ্রী চক্রবর্তী এর আগে শিলিগুড়ি উচ্চতর বালিকা বিদ্যালয়ে সরস্বতী পুজো করেছিলেন। তার উপরই এবার দায়িত্ব পড়েছিল বিবাহ দেওয়ার। শিলিগুড়ি শহরের বাসিন্দা পার্থপ্রতীম রায় ও তনিমা পালের মধ্যে বিবাহে পুরোহিতের ভূমিকায় ছিলেন তনুশ্রী চক্রবর্তী। ফুলে ঢাকা বিয়ের আসরে মহিলা পুরোহিতের মুখে সংস্কৃত মন্ত্রোচ্চারণে মন ভরেছে অনেকেরই।পাত্রী ও পাত্রের বাড়ির লোকজনের সহমতের ভিত্তিতেই মহিলা পুরোহিত আনা হয় বিবাহে। এরপরই তনুশ্রীদেবীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন তাঁরা। এরপর বিয়ের আসরে তনুশ্রীদেবীই উচ্চারণ করলেন সেই অমোঘ মন্ত্র, যদিদং হৃদয়ং মম!। সেই পবিত্র মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে এক হল চার হাত। তনুশ্রীদেবী জানিয়েছেন, আজ বড় পিসির কথা খুব মনে পড়ছে। এই কাজ করার ব্যাপারে তিনিই উৎসাহ দিতেন। তাঁর আশীর্বাদ সঙ্গে রয়েছে। এদিকে নতুন পথে শিলিগুড়ির এই যাত্রাকে খোলা মনে মেনে নিয়েছেন অনেকেই। |#+|