আজ পঁচিশে বৈশাখ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিবস। এই দিনেই ১৮৬১ সালে কলকাতার জোড়াসাঁকো পরিবারে জন্ম হয়েছিল কবিগুরুর। সাহিত্য, শিল্প, গান ও চিত্রবিদ্যায় নিজের বহুমুখী প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে যান রবীন্দ্রনাথ। শুধু সাহিত্য বা গানের অঙ্গনে নয়, দার্শনিক রবীন্দ্রনাথ প্রভাবিত করেছেন বহু বহু মানুষের জীবন। তাঁর কথা তো কথা নয় স্রেফ, বাণীর মতো বিঁধেছে বাঙালি মননে। আজ কবির জন্মতিথিতে কবির ১০ সেরা বাণীকে ফিরে দেখা।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেরা বাণী
১. “অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে, তব ঘৃণা যেন তারে তৃণসম দহে।"
২. “আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না।"
৩. “নিন্দা করতে গেলে বাইরে থেকেই করা যায়, কিন্তু বিচার করতে গেলে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়।"
৪. “মানুষ পণ করে, পণ ভাঙিয়া ফেলিয়া, হাঁফ ছাড়িবার জন্য।"
৫. “সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট।"
৬. “মানুষের মধ্যে দ্বিজত্ব আছে; মানুষ একবার জন্মায় গর্ভের মধ্যে, আবার জন্মায় মুক্ত পৃথিবীতে…মানুষের এক জন্ম আপনাকে নিয়ে, আর এক জন্ম সকলকে নিয়ে।"
৭. “গোলাপ যেমন একটি বিশেষ জাতের ফুল, বন্ধু তেমনই একটি বিশেষ জাতের মানুষ।"
৮. “যে ধর্মের নামে বিদ্বেষ করে সঞ্চিত, ঈশ্বরের অর্ঘ্য হতে সে হয় বঞ্চিত।"
৯. “যে পুরুষ অসংশয়ে অকুণ্ঠিতভাবে, নিজেকে প্রচার করিতে পারে। সেই সমস্ত পুরুষ সহজেই, নারীর দৃষ্টি আকর্ষণ করিতে পারে।"
১০. “যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে"