ডায়াবিটিস এমন একটি রোগ যা একবার কারোর শরীরে দেখা দিলে তা মোকাবেলা করা কঠিন। এই সমস্যা দেখা দিলে শরীর ইনসুলিন কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে অক্ষম হয়। এমন পরিস্থিতিতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। যদি সময়মতো বর্ধিত শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ না করা হয়, তাহলে ব্যক্তি আরও অনেক গুরুতর রোগের শিকার হতে পারে। এই সমস্যা মোকাবেলা করার সর্বোত্তম উপায় হল আপনার খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া। কারণ আপনি যে খাবার খান তা সরাসরি শরীরের গ্লুকোজের মাত্রাকে প্রভাবিত করে। চিনির সমস্যায়, সঠিক উপায়ে খাওয়ার পাশাপাশি সঠিক খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ডায়েটিশিয়ান শ্বেতা জে পাঞ্চাল তার একটি ইনস্টাগ্রাম ভিডিওর মাধ্যমে ৫টি জিনিস সম্পর্কে জানিয়েছেন, যা রান্নার পর ঠান্ডা করে খেলে ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
১) রাজমা, ছোলে ভারতীয় রান্নাঘরে প্রতিদিন রাজমা এবং ছোলের মতো জিনিস তৈরি করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে, এগুলি ঠান্ডা করলে প্রতিরোধী স্টার্চ বৃদ্ধি পায়, যা রক্তে শর্করার স্থিতিশীল রাখে।
২) গাজর গাজর পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। ঠান্ডা গাজর ডায়াবিটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। আসলে, ঠান্ডা গাজর পুষ্টির শোষণ উন্নত করে এবং ফাইবারের মতো প্রভাব ফেলে।
৩) বাঁধাকপি যদি আপনি বাঁধাকপি খান, তাহলে এটি সিদ্ধ করে বা বাষ্প করে ফ্রিজে ঠান্ডা করার জন্য রাখুন। ঠান্ডা করলে লিভার এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য যৌগগুলি বজায় রাখতে সাহায্য করে।
৪) রান্না করা এবং ঠান্ডা করা সবুজ মটর রান্না করা এবং ঠান্ডা করা সবুজ মটরশুটিতে স্টার্চ এবং প্রোটিনের মতো বেশি ফাইবার থাকে যা চিনি নিয়ন্ত্রণের জন্য সবচেয়ে ভালো।
৫) রান্না করা এবং ঠান্ডা করা জোয়ার, রাগি জোয়ার, রাগি ঠান্ডা করলে প্রতিরোধী স্টার্চ বৃদ্ধি পায়। যা গ্লুকোজের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে।
HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।
দাবিত্যাগ: এই নিবন্ধটি শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং পেশাদার চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়। যেকোনো চিকিৎসাগত সমস্যা সম্পর্কে যেকোনো প্রশ্নে সর্বদা আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন।