এই ঘটনার পর টুইট করেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। তিনি লিখেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নন্দীগ্রামের বিধায়ক অফিস পুলিশের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। এই বিষযে মুখ্যসচিবের কাছ থেকে রিপোর্ট তলবও করেছিলেন রাজ্যপাল।
Ad
শুভেন্দু অধিকারী। নিজস্ব ছবি।
ওয়ারেন্ট ছাড়া বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর অফিসে পুলিশ হানা দিয়েছিল বলে অভিযোগ। এই নিয়ে তিনি রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের কাছে নালিশ ঠুকেছিলেন। এবার পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা হল কলকাতা হাইকোর্টে। অভিযোগ, দু’দিন আগে নন্দীগ্রামে বিধায়কের অফিসে হানা দেয় পুলিশ। তাদের কাছে কোনও ওয়ারেন্ট ছিল না। তাহলে কেন অফিসে তল্লাশি চালানো হল?
তারপর কী ঘটেছিল বিষয়টি নিয়ে? এই ঘটনার পর টুইট করেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। তিনি লিখেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নন্দীগ্রামের বিধায়ক অফিস পুলিশের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। এই বিষযে মুখ্যসচিবের কাছ থেকে রিপোর্ট তলবও করেছিলেন রাজ্যপাল। গত রবিবার বিরোধী দলনেতার অফিসে হানা দেয় তমলুক মহকুমা অফিসের আধিকারিক, নন্দীগ্রাম থানার পুলিশ–সহ পুলিশ কর্তারা।
কী বলছে কলকাতা হাইকোর্ট? আদালত সূত্রে খবর, আজ, মঙ্গলবার শুভেন্দু অধিকারী কলকাতা হাইকোর্টে এই বিষয়ে মামলা করার অনুমতি চান তিনি। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা মামলার অনুমতি দেন তাঁকে। এই মামলার শুনানি হবে আগামী বৃহস্পতিবার। সুতরাং এই নিয়েও এখন সরগরম হযে উঠল রাজ্য–রাজনীতি।