
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
মঙ্গলবার নবান্নে বসে স্বরাষ্ট্রসচিব বলেছিলেন, প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান আত্মহত্যা করেছেন হেমতাবাদের বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়। যদিও প্রথম থেকেই পরিবার ও বিজেপির দাবি ছিল, খুন হয়েছেন দেবেনবাবু। বুধবার সেই পথেই তদন্ত শুরু করল সিআইডি। স্বরাষ্ট্রসচিব বা পুলিশ সুপার তড়িঘড়ি আত্মহত্যা প্রমাণে মরিয়া হয়ে উঠলেও চাপের মুখে ৩০২ ধারাতেই মামলা রুজু করতে হল তদন্তকারীদের। প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে প্রথম থেকে কেন আত্মহত্যা প্রমাণে আত্মহারা হয়ে উঠলেন পদস্থ পুলিশ ও প্রশাসনিক কর্তারা?
দেবেনবাবুর মৃত্যুতে বুধবার নিলয় সিং নামে একজনের গ্রেফতারি দেখায় সিআইডি। তিনি মালদার বাসিন্দা। আদালতে পেশ করে তাঁকে ১০ দিনের হেফাজতে নিয়েছেন গোয়েন্দারা। তথাকথিত সুইসাইড নোটে তাঁর নাম রয়েছে বলে দাবি পুলিশের। এর পর জানা যায় ধৃত নিলয় ও অপর অভিযুক্ত মাসুদের বিরুদ্ধে ৩০২ ধারায় খুনের মামলা রুজু করেছে পুলিশ। বিধায়কের স্ত্রীর দায়ের করা অভিযোগেও তাঁদের নাম রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে ধৃত নিলয়বাবুর দাবি, তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে।
এখন প্রশ্ন উঠছে, দেবেনবাবু খুন হয়ে থাকলে তাঁর পকেটে সুইসাইড নোট এল কী করে? যদি ধরা যায় যে ধৃতরাই খুন করেছে, তাহলে তারা নিজের নাম নিজেরা লিখে দেবেন বাবুর পকেটে ঢোকাতে যাবে কেন? তারা দেবেন বাবুর পকেটে সুইসাইড নোট না ভরলে, ভরল কে? তাহলে কি বিজেপির দাবিই সত্যি, পুলিশই দেবেনবাবুর পকেটে সুইসাইড নোট ঢুকিয়েছে?
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports