
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
গাজার হাসপাতালের বিস্ফোরণের পেছনে প্যালেস্তাইনের জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক জেহাদের কাজকে কাঠগড়ায় তুলেছে ইজরায়েল। তবে ইসলামিক জেহাদ এই অভিযোগ মানতে চায়নি। প্রসঙ্গত গত ৭ অক্টোবর থেকে হামাস বনাম ইজরায়েল যুদ্ধ শুরু হয়েছে।
তাদের দাবি, ব্যাপ্টিস্ট আরব ন্যাশানাল হাসপাতালে গণহত্যা করেছে ওই ইহুদি শত্রুরা। এবার ওরা মিথ্য়ে কথা বলছে। এবার ওরা ইসলামিক জেহাদ গোষ্ঠীর দিকে আঙুল তুলছে।
এদিকে এই বিস্ফোরণের পেছনে কারা রয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
কিন্তু ইসলামিক জেহাদ গোষ্ঠীটা ঠিক কী?
আসলে এই গোষ্ঠী হামাস নয়। তবে ইজরায়েলের উপর রাগ রয়েছে তাদেরও। তবে এতদিন এই গোষ্ঠীর কথা বিশেষ শোনা যেত না। তবে এবার সামনে এল ইসলামিক জেহাদ গোষ্ঠী। ইজরায়েলের দাবি, ওই জঙ্গি গোষ্ঠী ইজরায়েলের দিকে রকেট ছুঁড়েছিল। কিন্তু সেটা যায়নি। হাসপাতালেই বিস্ফোরণ হয়।
এটা গাজার অপর একটি সশস্ত্র গ্রুপ। এটা দ্বিতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র গ্রুপ বলে পরিচিত। ইজরায়েলের বিরুদ্ধে লড়ার জন্য মোটামুটি ১৯৮০ সাল নাগাদ এই জঙ্গি গোষ্ঠী মাথাচাড়া দেয়।
একাধিক রিপোর্ট বলছে ওরা ইরানের কাছ থেকে অর্থ সহায়তা পায়। ইজরায়েল ও আমেরিকা উভয়ই এই ইসলামিক জেহাদকে জঙ্গি গোষ্ঠী বলে উল্লেখ করে।
NTY রিপোর্ট বলছে, হামাস আর ইসলামিক জেহাদ উভয়ই সশস্ত্র অবস্থায় থাকে। বিগতদিনে ওরা একসঙ্গে ইজরায়েলের বিরুদ্ধে লড়েছে এমন নজিরও রয়েছে। আবার অনেক সময় সামনে থাকে জেহাদ আর সাইডলাইনে থাকে হামাস।
এদিকে গাজার হাসপাতালে রকেট হানায় অন্তত ৫০০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। সেখানে শয়ে শয়ে আহত প্যালেস্তানীয় মানুষের চিকিৎসা চলছিল। হাসপাতাল চত্বরে আশ্রয় নিয়েছিলেন বহু মানুষ। হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য় মন্ত্রকের দাবি. ইজরায়েল এই কাণ্ড ঘটিয়েছে। তবে ইজরায়েলের দাবি, এটা মিস ফায়ার। এর পেছনে ইসলামিক জেহাদ গোষ্ঠী রয়েছে। এদিকে ইজিপ্টের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, হাসপাতালে হানা এটা আন্তর্জাতিক আইনের বিরোধী। এটা মানবতার বিরোধী।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports