বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Wipro young workers not reading emails: তরুণ কর্মীরা ইমেল টুকুও পড়ে না, ইনস্টাগ্রামে গিয়ে কথা বলতে হয়, দাবি Wipro-র CEO
পরবর্তী খবর
Wipro young workers not reading emails: তরুণ কর্মীরা ইমেল টুকুও পড়ে না, ইনস্টাগ্রামে গিয়ে কথা বলতে হয়, দাবি Wipro-র CEO
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 22 Jan 2023, 06:29 PM ISTAyan Das
Wipro young workers not reading emails: উইপ্রোর চিফ এগজিকিউটিভ (সিইও) থিয়েরি ডেলাপোর্তে দাবি করেছেন, কুড়ির ঘরে থাকা কর্মীরা এখন ইমেলও দেখেন না। বরং তাঁদের সঙ্গে কথা বলার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় যেতে হয়। তিনি দাবি করেন, ‘কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য ইনস্টাগ্রাম বা লিঙ্কডিনে যাই আমি।’
তরুণ কর্মীদের উপর ক্ষোভ উগরে দিলেন উইপ্রোর সিইও থিয়েরি ডেলাপোর্তে।তাঁর দাবি, মাসে একবারও ইমেল দেখেন না কর্মীদের একাংশ। বরং তাঁরা স্ন্যাপচ্যাটে সময় কাটান। শুধু তাই, তাঁদের সঙ্গে আলোচনার জন্য ইনস্টাগ্রাম বা লিঙ্কডিনে যেতে হয়।
ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে তথ্যপ্রযুক্তি জায়েন্ট উইপ্রোর চিফ এগজিকিউটিভ (সিইও) ডেলাপোর্তে দাবি করেছেন, কুড়ির ঘরে থাকা কর্মীরা এখন ইমেলও দেখেন না। বরং তাঁদের সঙ্গে কথা বলার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় যেতে হয়। তিনি দাবি করেন, ‘কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য ইনস্টাগ্রাম বা লিঙ্কডিনে যাই আমি।’
ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তথ্যপ্রযুক্তি জায়েন্ট উইপ্রোর সিইও বলেছেন যে 'ওঁরা কখনও-কখনও ইমেল টুকুও দেখে না। আমাদের প্রায় ২০,০০০ এমন কর্মী আছেন। যাঁরা প্রতি মাসে একটিও ইমেল দেখেন না। ওঁদের বয়স ২৫। যাঁরা কোনও কিছুর পরোয়া করেন না। ওঁরা নিজের ইমেলও খোলেন না। পরিবর্তে স্ন্যাপচ্যাটে যান। প্রায় ১০ শতাংশ কর্মী মাসে একবারও ইমেল দেখেন না।'
ব্রিটেনের ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইংল্যান্ডে উইপ্রোতে ৪,৫০০ জন কাজ করেন। সারা বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তি জায়েন্ট উইপ্রোর কর্মীর সংখ্যা প্রায় ২৬০,০০০। যে কর্মীদের কিছুটা সতর্ক করে দিয়েছেন উইপ্রোর সিইও ডেলাপোর্তে। তিনি দাবি করেন, কর্পোরেট জগতে যোগাযোগের মাধ্যম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেক্ষেত্রে সাফল্য পাওয়ার জন্য যোগাযোগের নয়া উপায় খুঁজে বের করতে হবে।
ভারতে উইপ্রোতে ছাঁটাই: রিপোর্ট
একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে ৪৫২ জন ফ্রেশারকে ছাঁটাই করেছে উইপ্রো। খারাপ কাজের জন্য তাঁদের ছাঁটাই করা হয়েছে বলে একাধিক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রেনিংয়ের পরও ওই ফ্রেশাররা লাগাতার বাজে কাজ করছিলেন। পূরণ করতে পারছিলেন না মাপকাঠি। সেজন্য তাঁদের ছাঁটাই করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, বিজনেস টুডে'র প্রতিবেদন অনুযায়ী, বরখাস্ত কর্মীদের ৭৫,০০০ টাকা দিতে হবে।