
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
যে বৈঠক নিয়ে এত চর্চা, সেই বৈঠকই নাকি হয়নি। এমনটাই দাবি করলেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। একইসঙ্গে দাবি করলেন, বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তাঁর বাসভবন-অফিসে এসেছিলেন। তাঁর জন্য অপেক্ষাও করেছিলেন।
শুক্রবার মেহতা বলেন, 'আগেভাগে না জানিয়েই গতকাল (বৃহস্পতিবার) দুপুর তিনটে নাগাদ আমার বাসভবন-অফিসে এসেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। যেহেতু আমার চেম্বারে আগে থেকেই একটি বৈঠক করছিলাম, আমার কর্মীরা অফিসের ওয়েটিং রুমে তাঁকে (শুভেন্দু) অপেক্ষা করতে বলেন। সঙ্গে এককাপ চা দেন। বৈঠকের পর আমার ব্যক্তিগত সচিব তাঁর (শুভেন্দু) আসার কথা জানান। আমি যে দেখা করতে পারব না, তা তাঁকে জানিয়ে দিতে বলি। সেইসঙ্গে অপেক্ষা করার জন্য আমার তরফে ক্ষমাও চাইতে বলি। সাক্ষাতের জন্য জোরাজুরি না করেই শুভেন্দু চলে যান। তাই আমার সঙ্গে শুভেন্দুর বৈঠকের প্রশ্নই উঠছে না।'
বৃহস্পতিবার দিল্লিতে গিয়ে সলিসিটর জেনারেলের বাসভবনে গিয়েছিলেন শুভেন্দু। একটি মহল থেকে দাবি করা হয়, মেহতার সঙ্গে বৈঠক করেছেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা। যিনি নারদকাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত। আর নারদ মামলায় সিবিআইয়ের আইনজীবী হলেন মেহতা। সেই পরিস্থিতিতে দু'জনের 'সাক্ষাৎ' নিয়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়। তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ কটাক্ষ করেন, এরপরে হয়তো শুভেন্দু আদালতে আগাম জামিনের আবেদন জানাবেন। সিবিআই সেই আবেদনের বিরোধিতা করবে না। পালটা দেন শুভেন্দুও। তারইমধ্যে সলিসিটর জেনারেলের পদ থেকে মেহতার অপসারণ চেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লেখে তৃণমূল কংগ্রেস। সেই চিঠিতে স্বাক্ষর ছিল সুখেন্দুশেখর রায়, ডেরেক ও'ব্রায়েন এবং মহুয়া মৈত্রের।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports