কিছুদিন আগেই আওয়ামি লিগের সমাবেশে হামলার মামলায় খালাস পেয়েছিলেন বাংলাদেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমান। এবার তিনি রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলাতেও ছাড়া পেয়ে গেলেন। বর্তমানে বাংলাদেশে নেই তারেক। প্রশ্ন উঠছে, পর পর মামলায় বাংলাদেশে তারেকের ছাড় পাওয়া কি তাঁর দেশে ফেরার ইঙ্গিতই বহন করছে?
২০১৪ সালের ২২ ডিসেম্বর বাংলাদেশের জয়পুরহাট জেলায় তৎকালীব ছাত্রলিগের সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিকি রেজা, সিনিয়র জুডিশিয়ার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তারেকের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। আদালতের আদেশে ২০১৫ সালে ২৮ মে জয়পুর সদর থানা, রাষ্ট্রদ্রোহ ও মানহানির অভিযোগে মামলা নথিভূক্ত করে। এবার ২০২৪ সালের ২২ ডিসেম্বরের কিছু আগে, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর জয়পুরহাটের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শ্যাম সুন্দর রায়, রাষ্ট্রদ্রোহ ও মানহানি মামলায় তারেক রহমানকে খালাস করার নির্দেশ দেন।
( Amit Shah on Nehru: ‘নেহরু নিজে নিজেকে ভারতরত্ন দিয়েছিলেন, আম্বেদকরের প্রতি তাঁর দ্বেষ সকলের জানা’, আক্রমণ শানালেন শাহ)
( Shukra Guru Navapancham Rajyog: রাত পোহালেই ভাগ্যের চাকা ঘুরতে পারে বৃষ সহ ৩ রাশির! শুক্র, গুরু তৈরি করবেন নবপঞ্চম যোগ)
কোন মন্তব্য ঘিরে গোটা মামলা?
বাংলাদেশের সংবাদপত্র চ্যানেল ২৪বিডি.টিভির খবর বলছে, মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যাচ্ছে, ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে লন্ডনে বিএনপি আয়োজিত একটি আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানকে ‘রাজাকার’ ও ‘পাকবন্ধু’ বলে আখ্যা দেন তারেক। যে খবর ২০১৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। সেই খবরের প্রেক্ষিতে এই মামলা হয় বলে জানা যাচ্ছে রিপোর্টে।