বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > ২০-এর বদলে ৮ লাখেই সন্তুষ্ট! সুনীল পালের থেকে মুক্তিপণ নিয়ে কীসে খরচ করল কিডন্যাপাররা, ধরা পড়ল সিসিটিভি ফুটেজে
পরবর্তী খবর
২০-এর বদলে ৮ লাখেই সন্তুষ্ট! সুনীল পালের থেকে মুক্তিপণ নিয়ে কীসে খরচ করল কিডন্যাপাররা, ধরা পড়ল সিসিটিভি ফুটেজে
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 10 Dec 2024, 05:52 PM ISTSubhasmita Kanji
Sunil Pal: কিছুদিন আগে অপহরণ করা হয় কমেডিয়ান সুনীল পালকে। ২ ডিসেম্বর দিল্লিতে তাঁকে আটকে রাখা হয়। শুধু তাই নয়, তাঁকে ছাড়ার জন্য ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। যদিও সুনীল মাত্র ৮ লাখ টাকা দিলেই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এবার জানা গেল তাঁর থেকে পাওয়া সেই মুক্তিপণ দিয়ে কী করলেন অপহরণকারীরা।
Ad
সুনীল পালের থেকে মুক্তিপণ নিয়ে কীসে খরচ করল কিডন্যাপাররা
কিছুদিন আগে অপহরণ করা হয় কমেডিয়ান সুনীল পালকে। ২ ডিসেম্বর দিল্লিতে তাঁকে আটকে রাখা হয়। শুধু তাই নয়, তাঁকে ছাড়ার জন্য ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। যদিও সুনীল মাত্র ৮ লাখ টাকা দিলেই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এবার জানা গেল তাঁর থেকে পাওয়া সেই মুক্তিপণ দিয়ে কী করলেন অপহরণকারীরা।
২ ডিসেম্বর কমেডিয়ান সুনীল পাল হরিদ্বারে একটি ইভেন্টে অংশ নিতে যাচ্ছিলেন তখন একটি ভয়াবহ অভিজ্ঞতার শিকার হন তিনি। তাঁকে দিল্লি থেকে অপহরণ করা হয়। এরপর অপহরণকারীরা তাঁর থেকে ২০ লাখ টাকা চান তাঁকে ছাড়ার জন্য। যদিও ৮ লাখ টাকা পাওয়ার পরই তাঁকে ছেড়ে দেয় সেই কিডন্যাপাররা। যদিও সেদিন যখন সুনীল ফোন ওঠানো বন্ধ করে দেন, তাঁর ফোন অফ হয়ে যায় তখন সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ জানান তাঁর স্ত্রী। সান্তাক্রুজ থানায় অভিযোগ করেন। এবার জানা গেল সুনীলের থেকে যে ৮ লাখ টাকা পেয়েছিল অপহরণকারীরা সেই টাকা দিয়ে মিরাট থেকে গয়না কিনল অপহরণকারীরা।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে ২ জন ব্যক্তি যাঁদের বিরুদ্ধে সুনীল পালকে অপহরণ করার অভিযোগ উঠেছিল তাঁরা মিরাটের একটি গয়নার দোকান থেকে কেনাকাটা সারছেন। সেখানকার সদর বাজারের একটি দোকান থেকে ৪ লাখ টাকার গয়না কিনেছেন তাঁরা। তারপর লাল কুর্তি এলাকা থেকে আরও ২.২৫ লাখ টাকার কেনাকাটা করেছেন। খুব অদ্ভুত ভাবে সেই কেনাকাটা সারার পর দুটো দোকানেই তাঁরা বিল সুনীল পালের নামে বানাতে বলেছেন।
বর্তমানে পুলিশের তরফে অভিযুক্ত দুই ব্যক্তির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সিজ করে দিয়েছে। যদিও কেবল এই দুই ব্যক্তি নন, জানা গিয়েছে সুনীল পালের কিডন্যাপের সঙ্গে মোট ৫ থেকে ৬ জন ব্যক্তি জড়িত আছেন। আপাতত সিসিটিভি ফুটেজকে প্রমাণ হিসেবে জোগাড় করে তাঁরা তদন্ত চালাচ্ছেন বলেই জানা গিয়েছে।