মীর প্লেট হাতে অভিনয় করতে করতে বললেন, ‘নান্দু কাহা রহে গয়ে বদমাশ! ঠেহেরজা আভি মজা চাকাতা হু…। নান্দু এই নান্দু,… সরারতি কহিকা! দেখ তেরে লিয়ে কেয়া লেকর আয়ে হ্যায়, সামোশা খায়েগা, সন্দেশ খায়েগা?’ মীরের কাণ্ডে ততক্ষণে হাসি চাপে পারলেন না গায়িকা ইমন চক্রবর্তী, হাসতে শুরু করলেন শ্রীকান্ত আচার্যও।
মীর-ইমন-শ্রীকান্ত
প্লেটে সাজানো মেরি বিস্কুট, আর তারই সঙ্গে রাখা কয়েকটা কাঠের চাকতি। মীর বললেন ‘এগুলোকে মনে করতে হবে সন্দেশ আর সিঙাড়া, এগুলো রাজের খান্না নান্দুর জন্য নিয়ে এসেছে…’। মীরের কথায় তখন সকলেই সম্মতি প্রকাশ করলেন। আর এরপরই শুরু হল মীরের আসল কৌতুক। রাজের খান্না হয়ে কৌতুকাভিনয় করতে শুরু করলেন মীর। আর তারপরই শুরু হল মজা…
মীর প্লেট হাতে অভিনয় করতে করতে বললেন, ‘নান্দু কাহা রহে গয়ে বদমাশ! ঠেহেরজা আভি মজা চাকাতা হু…। নান্দু এই নান্দু,… সরারতি কহিকা! দেখ তেরে লিয়ে কেয়া লেকর আয়ে হ্যায়, সামোশা খায়েগা, সন্দেশ খায়েগা?’ এরপর ফের উঠে দাঁড়িয়ে, ‘মুঝে এক বাত আচ্ছা নেহি লাগতা…আপকে বিনা দিল সুনা সুনা বহত সুনা সুনা লাগতা হ্যায়।(সুইচ টু রাখি) রাখি- (দাঁতে দাঁত চিপে) মেরে করণ-অর্জুন আয়েঙ্গে…একদিন আয়েঙ্গে মেরে সুখ, চেন (চ্য়ায়ন শব্দ বদলে) ছিন যায়েঙ্গে…’। মীরের এসব কাণ্ডে ততক্ষণে আর হাসি চাপে পারলেন না গায়িকা ইমন চক্রবর্তী, হাসতে শুরু করলেন সঙ্গীতশিল্পী শ্রীকান্ত আচার্যও।