Shah Rukh Khan: সিটে বসে খোশমেজাজে ছেলের অনুষ্ঠান দেখলেন কিং খান, তুললেন ছবিও

বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হলো ধীরুভাই আম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বার্ষিক অনুষ্ঠান। প্রতিবছরের মতো এই বছরেও তারকা সন্তানরা যোগদান দিয়েছিলেন অনুষ্ঠানে। সন্তানদের সাপোর্ট দেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান, গৌরী খান, সুহানা খান, করিনা কাপুর খান, সাইফ আলি খান, রিতেশ দেশমুখ, জেনেলিয়া দেশমুখ, করণ জোহর, মনিশ মালহোত্রা, শাহিদ কাপুর সহ আরও অনেকে।নিজেদের ব্যস্ত দিনের ফাঁকে তাই প্রত্যেকেই চেষ্টা করেছেন সন্তানদের সময় দেওয়ার জন্য। সন্তানদের পাশে থেকে তাদের উৎসাহ দেওয়ার জন্য এদিন উপস্থিত ছিলেন প্রায় প্রত্যেক তারকা। ইতিমধ্যেই করিনা কাপুর খানের ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে, দর্শক আসন থেকেই করিনা হাত নাড়িয়ে উৎসাহ দিচ্ছেন ছোট্ট ছেলেকে। সাধারণ মানুষ হোক বা তারকা, বাবা মা যে বাবা মাই হয়, এই সমস্ত ভিডিয়ো থেকেই তা প্রমাণ হয়ে যায়।আরও পড়ুন: 'সবাই চেয়েছিল যাতে আমি ব্যর্থ হই', হঠাৎ কেন এমন বললেন অর্জুন?আরও পড়ুন: আম্বানিদের স্কুলের অনুষ্ঠানে তারকার মেলা! শাহরুখ-শাহিদ সহ এলেন কারা?তবে এক্ষেত্রেও সবার থেকে আলাদা কিং খান। ছেলেকে হাত নাড়িয়ে উৎসাহ দেননি তিনি, বরং ছেলের প্লে দেখেছেন কুল ভঙ্গিতে। কখনও গানের সঙ্গে সঙ্গে লিপ মেলাতে দেখা যায় তাঁকে, কখনও আবার আব্রামের অভিনয় ক্যামেরা বন্দী করেন শাহরুখ। কখনও আবার সানগ্লাস নামিয়ে চিরাচরিত ভঙ্গিতে স্টেজের দিকে তাকিয়ে থাকেন তিনি। তবে শুধু শাহরুখ নয়, ছেলের অভিনয় মন দিয়ে দেখছিলেন গৌরী খানও। দিদি সুহানা যে ছোট ভাইকে অভিনয় প্র্যাকটিস করতে বেশ ভালই সাহায্য করেছেন, তা বোঝা যায় সুহানার মুখ দেখেই। ভাই যখনই ডায়লগ বলছে, তখনই ভাইয়ের সঙ্গে সঙ্গে দিদিও মাথা নাড়াচ্ছে, অতএব বোঝাই যাচ্ছে ট্রেনিং বেশ ভালই চলেছে বাড়িতে।আরও পড়ুন: 'আমি চাই ও আরও বেশি করে...' মুক্তির আগে খাদানের জন্য শুভেচ্ছা পাঠালেন টলিউডের 'বস', দেবকে কী টিপস দিলেন জিৎ?আরও পড়ুন: পরমের পরিচালনায় আবারও জুটি বাঁধলেন অঞ্জন-অপর্ণা, কবে মুক্তি পাচ্ছে এই রাত তোমার আমার?তবে শুধু আব্রাম, আরাধ্যা নয়, এই স্কুলে পড়ে বড় হয়েছেন সুহানা, আরিয়ান, অনন্যা, জাহ্নবী, খুশি সহ আরও অনেকেই। প্রতিমাসে হাজার হাজার টাকা ফি দিয়ে এই স্কুলে উন্নত মানের শিক্ষলাভ করেন তারকা সন্তানরা। স্কুলের চেয়ারপারসন তথা মুকেশ আম্বানি পত্নী নীতা আম্বানি সযত্নে বড় করে তুলেছেন স্কুলটিকে। যেহেতু তিনি নিজেও একজন শিক্ষিকা ছিলেন, তাই নিজের আদর্শেই এই স্কুলটিকে তিনি আজ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন।