বাংলা নিউজ > ক্রিকেট > Ranji Trophy-তে ব্যাজবল খেললেন KKR তারকা, IPL-এর আগেই ৯৫ বলে হাঁকালেন শতরান, অ্যাডভান্টেজে কর্ণাটক
পরবর্তী খবর
Ranji Trophy-তে ব্যাজবল খেললেন KKR তারকা, IPL-এর আগেই ৯৫ বলে হাঁকালেন শতরান, অ্যাডভান্টেজে কর্ণাটক
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 17 Feb 2024, 07:20 PM ISTTania Roy
শুরুটা ধীরেই করেছিলেন মণিশ পাণ্ডে। ৭১ বলে ৫১ রান করেছিলেন। সেখান থেকে পরের ৪৯ রান তিনি করেন মাত্র ২৪ বলে। তাঁর এই ইনিংসে রয়েছে ১৪টি চার এবং তিনটি ছক্কা। হাফসেঞ্চুরি করার পরে, একেবারে ঝড়ের গতিতেই রান তোলেন মণিশ।
মণিশ পাণ্ডে।
আইপিএল এগিয়ে আসছে। আর তার আগেই মণিশ পাণ্ডের ঝোড়ো মেজাজ দেখে পুলকিত হয়ে উঠবে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রঞ্জি ট্রফিতে চণ্ডীগড়ের বিরুদ্ধে কার্যত ব্যাজবল ক্রিকেট খেললেন কর্ণাটকের তারকা ব্যাটার। তাঁর হাত ধরেই রঞ্জির লিগ পর্বের শেষ রাউন্ডে অ্যাডভান্টেজে কর্ণাটক।
শনিবার সকালে চণ্ডীগড় ২৬৭ রানে আউট হয়ে গেলে, জবাবে ব্যাট করতে নামে কর্ণাটক। ১১৫ রানে কর্ণাটক তিন উইকেট হারিয়ে বসেছিল। সেই সময়ে পাঁচ নম্বরে ব্যাট করতে আসেন মণিশ পাণ্ডে। আর ব্যাট করতে নেমে একেবারে ঝোড়ো মেজাজে ধরা দেন তিনি। ৯৫ বলে সেঞ্চুরি হাঁকান মণিশ। ইংল্যান্ডের ব্যাজবলের নীতিতেই তিনি এদিন চণ্ডীগড়ের বোলারদের পেটান।
শুরুটা কিন্তু ধীরেই করেছিলেন মণিশ। ৭১ বলে ৫১ রান করেছিলেন। সেখান থেকে পরের ৪৯ রান তিনি করেন মাত্র ২৪ বলে। তাঁর এই ইনিংসে রয়েছে ১৪টি চার এবং তিনটি ছক্কা। হাফসেঞ্চুরি করার পরে, একেবারে ঝড়ের গতিতে রান তোলেন মণিশ পাণ্ডে। শেষ পর্যন্ত তিনি ১০১ বলে ১০২ রান করে অপরাজিত থাকেন। তাঁর সঙ্গে ক্রিজে রয়েছেন হার্দিক রাজ। তিনি চারে নেমে ১১৬ বলে অপরাজিত ৪৯ রান করেছেন। দিনের শেষে কর্ণাটকের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২৬৮ রান।
শুক্রবার প্রথম দিনের শেষে চণ্ডীগড়ের রান ছিল ৬ উইকেটে ২১৯ রান। এদিন মাত্র ৪৮ রানের মধ্যে গুটিয়ে যায় চণ্ডীগড়ের ইনিংস। প্রসঙ্গত, টস হেরে তারা প্রথমে ব্যাট করতে নেমেছিল। ২৬৭ রানেই অলআউট হয়ে যায় চণ্ডীগড়। চণ্ডীগড়ের হয়ে কর্ণ কালিয়া ৭৯ রান করেছিলেন। এটাই তাদের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ স্কোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান কুনাল মহাজনের। তিনি ৩৪ করেছেন। এছাড়া ৩১ রান করেছেন ময়াঙ্ক সিধু। ২৫ করে রান করেছেন অঙ্কিত কৌশিক এবং জগজিৎ সিং। কর্ণাটকের হয়ে চারটি করে উইকেট নিয়েছেন বিজয়কুমার বৈশক এবং হার্দিক রাজ।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৮ রানের মাথাতেই প্রথম উইকেট হারায় কর্ণাটক। তবে অধিনায়ক ময়াঙ্ক আগরওয়াল এবং নিকিন জোস হাল ধরেন। নিকিন ৩৭ করে আউট হয়ে গেলেও হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন ময়াঙ্ক। ৯০ বলে ৫৭ করে আউট হন ময়াঙ্ক। এর পর হাল ধরেন হার্দিক আর মণিশ। মণিশ ঝড় তুলে কর্ণাটককে শক্ত ভিতের উপর দাঁড় করিয়ে দেয়। আপাতত ১ রানে এগিয়ে কর্ণাটক।