
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
সাধারণত বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রীর কোষ্ঠী বিচার করার চল রয়েছে। কোষ্ঠী বিচার যদি নাও করা হয়, পাত্রের রোজগার কত তা জানতে বা যাচাই করে নিতে চান পাত্রীর পরিবার। এমন হামেশাই হয়। কিন্তু বিয়ের আগেই পাত্রের বীর্য পরীক্ষা? ঠিক তাই। এবার সেই ঘটনার সাক্ষী থাকল কলকাতা। গোটা ঘটনায় চিকিৎসক নিজেও কিছুটা স্তম্ভিত হয়ে যান। তবে তাঁর সেই অভিজ্ঞতার কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানাতে ভোলেননি তিনি।
সম্প্রতি কলকাতার বিখ্যাত চিকিৎসক ইন্দ্রনীল সাহা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এতদিন জানতাম দেখেশুনে বিয়ে হলে ঠিকুজি–কোষ্ঠী মেলানো হয়। কিংবা দেখতে চাওয়া হয় ছেলের স্যালারি স্লিপ। মেয়ের বাবা ছেলের বীর্য পরীক্ষা করতে চেয়েছেন। এমন অভিজ্ঞতা হল এ বার। সেটা নয় সহজে পাওয়া যাবে। কিন্তু এবার যদি জানতে চান, হবু জামাই সহবাসে সক্ষম কিনা, তাহলে কেলো করেছে।’ একইসঙ্গে তিনি যোগ করেন, ‘আরও কী যে দেখতে শুনতে হবে কে জানে।’ চিকিৎসকের ওই পোস্টটি রীতিমতো নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। চিকিৎসক তাঁর পোস্টে জানিয়েছেন, শনিবার ওই পাত্রের বীর্য পরীক্ষা হয়ে গিয়েছে। তবে স্বাভাবিকভাবেই ফেসবুকের ওই পোস্টে পাত্র, পাত্রী ও তাঁদের পরিচয় গোপন রেখেছেন চিকিৎসক।
চিকিৎসক ইন্দ্রনীল সাহার ওই পোস্টটি ইতিমধ্যে নেটদুনিয়ায় সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকেই তাঁর পোস্টটিকে ঘিরে অনেক মন্তব্যও করেছেন। বিষয়টিকে অনেকেই খাটো করে দেখতে চাননি। তবে চিকিৎসক ইন্দ্রনীল সাহার মতে, ‘বিয়ের আগে থ্যালেসেমিয়া, এইচআইভি, হ্যাপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি আছে কিনা অবশ্য জেনে নেওয়া উচিত। কিন্তু শুক্রাণু বা ডিম্বাণুর সংখ্যা জেনে বিয়ে করা বাড়াবাড়ি। সব টেস্ট নর্মাল থাকলেও প্রেগন্যান্সি নাও আসতে পারে। মনে রাখতে হবে, বিয়ে সফল হওয়ার আসল চাবিকাঠি ভালোবাসা, বিশ্বাস, ভরসা। এগুলো জানার তো কোনও পরীক্ষা নেই।’
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports