
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
বিধানসভা নির্বাচন বাংলায় বছর ঘুরলেই। এখন থেকেই তার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। এই আবহে বিজেপির বিধায়ক যোগ দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসে। তাও আবার খোদ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর গড়েই। হলদিয়ার বিজেপি বিধায়ক তাপসী মণ্ডল দলবল নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসে এসেছেন। এরকম আর কয়েকজন বিধায়ক বিজেপি সংস্রব ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে আসবেন বলে সূত্রের খবর। ইতিমধ্যেই কুমারগ্রামের বিধায়কের ‘বিদ্রোহী ফেসবুক পোস্ট’ সকলে দেখেছেন। সরাসরি দলের সমস্ত পদ ছেড়ে দিয়েছেন তিনি। তাতে রাজ্য বিজেপির শীর্ষনেতাদের অস্বস্তি বাড়িয়ে দিল। এবার চারজন সাংসদ তৃণমূল কংগ্রেসে আসতে চলেছে বলে জানিয়ে দিলেন কুণাল ঘোষ। যা নিয়ে এখন জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
বিজেপি ছেড়ে আবার চারজন সাংসদ তৃণমূল কংগ্রেসে আসার জন্য তৈরি হয়ে আছেন। একঝাঁক বিধায়কও প্রস্তুত দল বদলাতে। কুণাল ঘোষের এই মন্তব্য ঘিরে তৈরি হয় বিস্তর চর্চা। তারই মধ্যে কুমারগ্রামের বিধায়কের ফেসবুক পোস্ট ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। কুণাল ঘোষ আবার বলেন, ‘২০২১ সালে বলেছিল আব কি বার ২০০ পার। যদিও বিজেপি থেমে যায় মাত্র ৭৭ আসনে। ২০২৪ সালেও বলেছিল ৩০ এর বেশি আসন পাবে। দেখা গেল আসন সংখ্যা ১৮ থেকে কমে ১২ হয়েছে। বিধানসভা নির্বাচন যত এগিয়ে আসবে ততই ওরা ৬০ থেকে ৫০ হয়ে ৪০ হয়ে যাবে। তার উপাদান সর্বত্র দেখা যাচ্ছে। বিজেপি বিধায়কদের দলের মধ্যেই অসন্তোষ দেখা যাচ্ছে। তাঁদের দূরত্ব বাড়ছে। এরা অনেকেই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিতে চান।’
আরও পড়ুন: ‘ইচ্ছা করেও আগুন লাগাতে পারে’, পাথরপ্রতিমার অগ্নিকাণ্ড নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে খবর, কিছুদিনের মধ্যেই চারজন বিধায়ক বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেবেন। তবে তাঁরা কারা? সেটা তৃণমূল কংগ্রেস বা কুণাল ঘোষ খোলসা করেননি। তার মধ্যেই চারজন সাংসদও আসবেন বলে কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন। তাই এগুলি যদি সত্যি হয় তাহলে বিজেপি ফাঁকা হয়ে যাবে। এখন দেখার তৃণমূল কংগ্রেসে কতজন আসে। যদিও বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ পাল্টা দাবি করেছেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস থেকেই বিধায়করা দলবদল করতে মুখিয়ে আছেন।’ যদিও এমন নজির এখনও পর্যন্ত চোখে পড়েনি।
কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও তৃণমূল কংগ্রেসে আসবেন কিনা সেটা এখনও স্পষ্ট হয়নি। এখন তিনি বিজেপিতে থাকবেন বলেই জানিয়েছেন ফেসবুক পোস্টে। সেখানে শুভেন্দু, দিলীপের প্রশংসা করেছেন। কিন্তু নাম নেননি সুকান্ত মজুমদারের। অর্থাৎ তিনি যে সুকান্ত বিরোধী সেটা স্পষ্ট। এখন জেলা সভাপতি নিয়োগ করা নিয়ে বিজেপির অন্দরে ঝামেলা চলছেই। তাই বিজেপি বিধায়ক মনোজ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। এই আবহে কুণাল ঘোষের দাবি নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports