
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
আরজি কর কাণ্ডের জেরে গ্রেফতার হয়েছেন দু'টি মামলায়। সেই সন্দীপ ঘোষের ডাক্তারি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়েছে ইতিমধ্যেই। তবে সেই রেজিস্ট্রেশন বাতিল নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। দাবি করা হচ্ছে, সব নিয়ম মেনে সন্দীপের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হয়নি। এই সবের মাঝেই নিজের রেজিস্ট্রেশন বাতিলের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে মামলা করেছিলেন সন্দীপ ঘোষ। সেই মামলার শুনানি যাতে তাড়াতাড়ি করা হয়, সেই আর্জি জানিয়ে বিচারপতি পার্থসারথি সেনের একক বেঞ্চে আর্জিও জানিয়েছিলেন সন্দীপ। তবে বিচারপতি সাফ কথায় বলে দিলেন, 'মামলাটি যে এখনই জরুরি ভিত্তিতে শুনতে হবে, এমন কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই।' (আরও পড়ুন: কথা কাটাকাটি থেকে গালাগালি, এরপর রামকৃষ্ণ মঠের সন্ন্যাসীকে মারধর BJP সাংসদের!)
আরও পড়ুন: 'সবকটি পাঁড় মাতাল একসাথে আমরণ অনশন করছে', ডাক্তারদের নিয়ে বিস্ফোরক TMC নেতা
আরও পড়ুন: গৌরী লঙ্কেশ খুনের ২ অভিযুক্তকে মালা পরিয়ে বরণ, ভাইরাল অভ্যর্থনার মুহূর্ত
এর আগে অভিযোগ উঠেছিল, সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল অবৈধ। জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্সের তরফ থেকে এই অভিযোগ করা হয়েছে। এই আবহে ডাক্তার মহলে তৈরি হয়েছে ধন্দ। অভিযোগ, নিয়ম বহির্ভূত ভাবে যদি সন্দীপের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হয়, পরে সেই রেজিস্ট্রেশন ফেরত পেয়ে যেতে পারেন সন্দীপ। দাবি করা হয়, ২০২০ সালে অবসর গ্রহণ করেছিলেন রেজিস্ট্রার মানস চক্রবর্তী। এরপর ৬ মাসের জন্যে তাঁর মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছিল। তবে তারপর আর সেই মেয়াদ বৃদ্ধি সংক্রান্ত কোনও নির্দেশিকা জারি করা হয়নি। এই আবহে তিনি সন্দীপের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করলে তা কীভাবে বৈধ? তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। (আরও পড়ুন: মণ্ডপে মারামারি পুলিশের ২ ভলান্টিয়ারের, ‘বিশেষ ভাষা গোষ্ঠীকে’ দোষ TMCP নেতার)
আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে বিপাকে সন্দীপ ঘোষ, সামনে চাঞ্চল্যকর তথ্য, নাম জড়াল আরও অনেকের
আরও পড়ুন: দুর্গা প্রতিমা ভাসানের সময় সাম্প্রদায়িক হিংসা, গুলিতে নিহত এক, সাসপেন্ড ২ পুলিশ
আরও পড়ুন: DA মামলার ১৪তম শুনানিতে… বড় দাবি রাজ্য সরকারি কর্মীদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের
উল্লেখ্য, গত ৯ অগস্ট ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিক্যাল কাউন্সিলের বৈঠক ছিল। তারপর আর এই বৈঠক বসেনি। তবে সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে গেলে কাউন্সিলের সদস্যদের বৈঠক ডেকে সেই সিদ্ধান্ত দুই তৃতীয়াংশ ভোটে পাশ করানো নিয়ম। এদিকে কাউন্সিলের সভাপতি সুদীপ্ত রায়ের মৌখিক নির্দেশে রেজিস্ট্রার মানস চক্রবর্তী কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও অভিযোগ। এই আবহে চাপের মুখে নিয়ম না মেনে সন্দীপের রেজিস্ট্রেশন বাতিলের নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। দাবি করা হচ্ছে, এই ভাবে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে রেজিস্ট্রেশন বাতিল করায় পরবর্তীতে সন্দীপ ঘোষ সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে অনায়াসে নিজের রেজিস্ট্রেশন ফেরত পেতে পারেন। এদিকে নিয়ম অনুযায়ী, গ্রেফতারির পরে সাসপেন্ড হয়েছিলেন সন্দীপ। এরপর সরকারের তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, সাসপেন্ড হওয়ার আগে ১২ অগস্ট থেকে সন্দীপ ঘোষ যে এক্সট্রা অর্ডিনারি লিভে গিয়েছিলেন, সেদিন থেকে ২ সেপ্টেম্বর (সাসপেনশন) পর্যন্ত সময়কালের বেতন পাবেন না তিনি।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports