সিবিআই এখনও এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত মূল দু’জন শুটারকে গ্রেফতার করতে পারেনি। ৯০ দিনের মাথায় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দিয়েছে সিবিআই। আজ, জেলা আদালতে নিহত তপন কান্দুর ভাইপো মিঠুন কান্দু এসেছিলেন। যদিও সিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন খোদ বিজেপির সর্বভারতীয় সহ–সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
Ad
নিহত কাউন্সিলর তপন কান্দু
আজ, বুধবার তপন কান্দু খুনের ঘটনায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হল পুরুলিয়া জেলা আদালতে। এই মামলায় ৭১ জনকে সাক্ষী হিসাবে নাম রাখা হয়েছে। এদিন প্রথম একজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে বলে খবর। এখানে অভিযোগকারী প্রত্যক্ষদর্শী সুভাষ গড়াইয়ের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। টানা দু’ঘণ্টা ধরে জেরা পর্ব চলে পুরুলিয়া জেলা তৃতীয় আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক অনির্বাণ দাসের এজলাসে।
ঠিক কী ঘটেছে পুরুলিয়া জেলা আদালতে? এদিন অভিযুক্তদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী নন্দলাল সিংহানিয়া এবং সিবিআইয়ের আইনজীবী। তবে ধৃতরা প্রশ্ন তোলেন, আমাদের বিরুদ্ধে কী প্রমাণ আছে? অন্যায়ভাবে আমাদের ৫ মাস ধরে আটকে রাখা হয়েছে। আমরা তৃণমূল কংগ্রেস করি। তাই আমাদের ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাতো। আমাদের পরিবারকে শেষ করে দেওয়ার চেষ্টা করছে সিবিআই।