যাত্রী পরিষেবা চালুর পরই পরপর দু’দিনে দু’বার পাথর ছোড়ার ঘটনা ঘটেছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে। যা নিয়ে শুরু হয়েছিল রাজনৈতিক তরজা। এই ঘটনায় এনআইএ তদন্তের দাবি তুলেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপি নেতাদের অভিযোগের আঙুল ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের দিকে। তবে জানা যায়, দ্বিতীয় পাথর ছোড়ার ঘটনাটি ঘটেছিল বিহারে।
বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর ছোড়া হয়
আবারও বন্দে ভারতে পাথর ছোড়ার ছোড়া। এবার পেল্টা এবং ডালখোলা স্টেশনের মধ্যবর্তী জায়গায় সেমি হাইস্পিড ট্রেন লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়। যে এলাকা বিহারের মধ্যে পড়ে বলে জানানো হয়েছে।
২০২৩ সালের শুরু হয় রাজ্যের প্রথম সেমি-হাইস্পিড বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। যাত্রী পরিষেবার শুরু থেকেই এই ট্রেনে পাথর ছুড়ে হামলা করা হয়। তারপর বারবার বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে হামলা চালানো হয়। প্রথমবার মালদা ঢোকার পথে কুমারগঞ্জ, ঠিক তার পরদিন নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর ছোড়া হয়।